প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। ... বিশদ
বিচারাধীন বন্দির মায়ের রক্তের প্রয়োজনের কথা জানতে পারেন উপসংশোধনাগারের জেলার রাহুল বর্মন। রানাঘাট হাসপাতালে গিয়ে শনিবার নিজেই রক্ত দান করেন। জেলারের এই ভূমিকায় খুশি রোগীর পরিবার ও হাসপাতালের চিকিৎসকরা। বৃদ্ধার বড় ছেলে রাকেশ সরকার বলেন, জেলার রক্ত দিয়ে মাকে বাঁচালেন। ওঁর এই ভূমিকায় আমরা খুশি। রানাঘাট ব্লাড ব্যাঙ্কের চিকিৎসক সুরজিৎ বাসকে বলেন, একজন বিচারাধীন বন্দির মায়ের এ পজিটিভ গ্রুপের রক্তের জন্য নিজেই রক্তদান করলেন জেলার সাহেব। এটা নিঃসন্দেহে একটা ভালো উদ্যোগ।