প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। ... বিশদ
সিইএসসি সূত্রে খবর, গত বছরের ফেব্রুয়ারি এবং মার্চ মাস মিলিয়ে এসি বসানোর জন্য আবেদন জমা পড়েছিল ৮,৩৪১টি। এবছর ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে এসি বসানোর জন্য আবেদন এসেছে ৭,৫১৩টি। কোম্পানির এক কর্তা বলেন, গত বছরের মতো এবারও আবেদন পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হয়েছে। মিটারের ক্ষমতা লোড বৃদ্ধির উপযুক্ত থাকলে সঙ্গে সঙ্গেই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বাকিদের ক্ষেত্রে মিটারের ক্ষমতা বাড়িয়ে এসি বসানোর অনুমোদন দেয়া হয়েছে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, যেহেতু এখন লকডাউন পর্ব চলছে তাই এসি বসানোর জন্য মানুষজনকে যাতে এতটুকু সমস্যায় না পড়তে হয়, তার জন্য এসি বসানোর ক্ষেত্রে একটি নতুন পরিকল্পনা করেছে সিইএসসি। শুধু পরিকল্পনা করাই নয় বিষয়টির প্রচারও শুরু করেছে তারা। বিষয়টির পোশাকি নাম ’প্লাগ অ্যান্ড প্লে’। এক আধিকারিক বলেন, যাঁদের মিটার ৬০ অ্যাম্পিয়ারের, তাঁরা অনুমোদন ছাড়াই দেড় টনের তিনটি এসি বসাতে পারবেন। আবার যেসব মিটারের ক্ষমতা ২০ অ্যাম্পিয়ার, তাঁরা একটি দেড় টনের এসি বসাতে পারবেন অনুমোদন ছাড়াই। আপাতত লকডাউন চলাকালীন এইভাবে গ্রাহকরা এসি বসাতে পারবেন। পরবর্তী ক্ষেত্রে তা খতিয়ে দেখা হবে এবং দরকার হলে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হবে। ওই আধিকারিক আরও বলেন, বর্তমানে গ্রাহকদের সুষ্ঠুভাবে বিদ্যুৎ দেওয়াই আমাদের কাছে অগ্রাধিকার। তার জন্য ২৪ ঘণ্টা নজরদারি রাখা হচ্ছে। জরুরি প্রয়োজনের কথা মাথায় রেখে ছোট বড় একাধিক জেনারেটর রাখা হয়েছে রিজিওনাল কল সেন্টারগুলিতে। আগামী দিনে গরম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাহিদা আরও বাড়লে সুষ্ঠু পরিষেবা দেওয়ার জন্য সবরকম ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।রাজ্যের বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, এপ্রিল মাসের শেষের দিকে বা মে-জুন মাসে বিদ্যুতের চাহিদা সর্বাধিক বৃদ্ধি পেলেও সরবরাহে কোনও সমস্যা হবে না। কারণ, বিদ্যুৎ উৎপাদনে কোনো ঘাটতি হবে না। বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য মূল যে জিনিসটা দরকার হয় সেটা হল কয়লা। আমাদের নিজস্ব কিছু খনি রয়েছে, আবার কিছু কয়লা কিনতে হয়। সব মিলিয়ে আগামী দিনে কয়লার জোগান স্বাভাবিক থাকবে। তাই উৎপাদন কিংবা জোগানে একটুও সমস্যা হবে না।