উচ্চ শিক্ষা ও ব্যবসায় শুভ ফল প্রাপ্তির যোগ। ... বিশদ
তাঁদের অভিযোগ, দু’বছর আগে এই জলাধার বসানো হয়। কিন্তু, জলের আয়রন শোধনের কোনও ব্যবস্থা নেই। সেজন্য এই সেই জল খাওয়ার উপযোগী নয়। যাদের সামর্থ্য রয়েছে, তাঁরা জল কিনে খাচ্ছেন। দুঃস্থরা কুয়ো বা নলকূপের জল খাচ্ছেন। দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যা থাকলেও প্রশাসন কোনও ব্যবস্থা নেয়নি।
রাকিব আলি নামে স্থানীয় এক বাসিন্দার অভিযোগ, দু’বছর ধরে এই জলাধার তৈরি হলেও সেই জল খাওয়ার যোগ্য না। ফলে এই প্রকল্প কোনও কাজে আসছে না। আমরা একাধিকবার প্রশাসনকে জানিয়েছি। কিন্তু প্রশাসন কোনও গুরুত্ব দেয়নি। তাই সবাই একজোট হয়ে বিক্ষোভ দেখাতে বাধ্য হলাম। এখানে আয়রন রিমুভার প্লান্ট বসাতে হবে। আব্দুল জব্বার সরকার নামে আরএক বাসিন্দার অভিযোগ, সরকারি প্রকল্প থেকে খাওয়ার অযোগ্য জল পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে। এই জল খেলে পেটের রোগে ভুগতে হবে। এলাকায় পানীয় জলের জন্য সরকারি প্রকল্প নেওয়া হলেও প্রশাসনের নজরদারির না থাকায় এই সমস্যা হচ্ছে। এলাকার বাসিন্দাদের স্বার্থে দ্রুত সমস্যা মেটাতে হবে। না হলে এরপর পঞ্চায়েত কার্যালয়ে গিয়ে আমরা বিক্ষোভ দেখাব। হেমকুমারী পঞ্চায়েতের প্রধান তুলি খাতুনের বক্তব্য, আগের বোর্ডের আমলে ওই প্রকল্পের কাজ করা হয়েছে। আমাদের তরফে ওই জলপ্রকল্পের জন্য আয়রন রিমুভার প্লান্ট বসানো হবে।