বিদ্যায় সাফল্যও হতাশা দুই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগ আছে। কর্মক্ষেত্রের ... বিশদ
গত বছর জুন থেকে কঙ্গোয় রাষ্ট্রসঙ্ঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর হয়ে প্রীতির নেতৃত্বে কাজ করছেন ভারতের ২২ জন মহিলা। প্রীতি জানিয়েছেন, এই প্রথম ভারত থেকে কোনও মহিলা বাহিনীকে রাষ্ট্রসঙ্ঘের তরফে শান্তিরক্ষার কাজে পাঠানো হয়েছে। এই ‘ফেট’ মোটেও পুলিসবাহিনী নয়, বরং এটি সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুক্ত। সেনাবাহিনী যে কাজ করে, প্রত্যন্ত এলাকায় গিয়ে সেই কাজটিই করে ‘ফেট’। প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রসঙ্ঘের শান্তিরক্ষা বাহিনীতে সদস্য সংখ্যার বিচারে ভারতের স্থান পঞ্চম। এই মুহূর্তে ভারতের থেকে ৫ হাজার ৪০০ জনের বেশি পুলিস ও সেনাবাহিনীর সদস্য রাষ্ট্রসঙ্ঘের হয়ে আবেয়ি, লেবানন, পশ্চিম এশিয়া, সুদান, কঙ্গো, পশ্চিম সাহারা এবং সোমালিয়ায় শান্তিরক্ষার কাজে যুক্ত রয়েছেন। ২০০৭ সালের গোড়ায় ভারত থেকে প্রথম মহিলা পুলিসবাহিনী রাষ্ট্রসঙ্ঘের তরফে লাইবেরিয়ায় পাঠানো হয়েছিল। এই বাহিনীকে দেখে উদ্বুদ্ধ হয়েই লাইবেরিয়ার মহিলারা দেশের পুলিসবাহিনীতে যোগ দেওয়ার অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন। এর জন্য রাষ্ট্রসঙ্ঘ ভারতীয় মহিলা বাহিনীর ভূয়সী প্রশংসাও করেছিল।
প্রতি বছর ২৯ মে দিনটি রাষ্ট্রসঙ্ঘের শান্তিরক্ষা বাহিনীর তরফে আন্তর্জাতিক দিবস হিসেবে পালিত হয়। তার প্রাক্কালে রাষ্ট্রসঙ্ঘের নারী বাহিনীর প্রয়োজনীয়তার কথা মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রীতি। ভারতের সশস্ত্র সীমা বলের (ভারতের কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিস বাহিনীর অধীনস্থ) তরফে প্রীতির নেতৃত্বে এই বাহিনীকে কঙ্গোতে পাঠানো হয়েছে। প্রীতি জানিয়েছেন, পুরুষকর্মীদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়েই তাঁরা কাজ করছেন।