উচ্চ শিক্ষা ও ব্যবসায় শুভ ফল প্রাপ্তির যোগ। ... বিশদ
রাষ্ট্রপতির ভাষণের ধন্যবাদজ্ঞাপন বিতর্কে অংশ নিয়ে এদিন শাসকদল বিজেপিকে চাঁচাছোলা ভাষায় আক্রমণ করেন অখিলেশ। কনৌজের সাংসদ বলেন, ৪ জুন লোকসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার দিনটি ভারতে সাম্প্রদায়িক রাজনাীতি থেকে স্বাধীনতা অর্জনের দিন। ফৈজাবাদ আসনে বিজেপির হার নিয়েও মোদি-অমিত শাহের দলকে তীব্র কটাক্ষ করেন তিনি। অখিলেশ বলেন, ফৈজাবাদে বিজেপির হার দেশের ভোটারদের বিচক্ষণতার পরিচয়। ফৈজাবাদের সাংসদ অবধেশ কুমারকে পাশে নিয়ে এদিন এই মন্তব্য করেন তিনি। বিজেপিকে অখিলেশের ঠেস, ‘হোয়ি ওয়াহি জো রাম রাচি রাখা’ (প্রভু রামের ইচ্ছাতেই সব হয়)। এসপি সুপ্রিমো শায়েরির মাধ্যমে খোঁচা দিতে ছাড়েনি উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকেও। লোকসভায় দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, কিছু বিষয় সময়ের গণ্ডিতে আবদ্ধ থাকে না। উত্তরপ্রদেশ বিধানসভায় একটি শের শুনিয়েছিলাম। আজ সেটাই ফের মনে করিয়ে দিতে চাই। হুজুরে আলা খামোশ বইঠে ইসি গম মে, মেহফিল লুট লে গয়া কোয়ি জব সাজাই থি হামনে। অখিলেশের এই শায়রি শুনে উল্লাসে ফেটে পড়ে বিরোধী বেঞ্চ। আর পাশ থেকে ফৈজাবাদের এমপি অবধেশ কুমারের মন্তব্য, এটা যোগীজির জন্য।
ইভিএমের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এসপি সভাপতি। অখিলেশ বলেন, অতীতেও আমার ইভিএমের উপর আস্থা ছিল না, আজও নেই। ৮০টি আসনে (উত্তরপ্রদেশের) জয়ী হলেও ইভিএমকে বিশ্বাস করব না। ইভিএম ইস্যুর মৃত্যু হয়নি। আমরা সমাজবাদীরা নিজেদের অবস্থানে অনড়ই থাকব। ইভিএমের পাশাপাশি এদিন নিট ইস্যুতেও মোদি সরকারকে তুলোধোনা করেন অখিলেশ। তাঁর তোপ, গত দশ বছরে (মোদি সরকারের) সবচেয়ে বড় সাফল্য হল শিক্ষা মাফিয়ার জন্ম। দেশের সবচেয়ে ঐতিহ্যশালী পরীক্ষার প্রশ্নপত্রও ফাঁস হয়েছে।