চারদিকে লাশ আর লাশ! ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে মহিলাদের নিথর দেহ। মাঠের ধারে সার দিয়ে পড়ে তাঁদের মতো আরও অনেকের চটি, ব্যাগ, প্লাস্টিক। কেউ ভাবেনি সামান্য সৎসঙ্গ শেষে বেরনোর জন্য হুড়োহুড়ি প্রাণ কেড়ে নেবে শতাধিক মানুষের।
বরাত জোরই বলতে হবে। মাত্র দেড়মাসে পাঁচ পাঁচবার সাপের কামড় খেয়েও বেঁচে গেলেন উত্তরপ্রদেশের ফতেপুরের এক ব্যক্তি। এই ঘটনায় রীতিমতো অবাক চিকিৎসকরাও। বিস্ময়ের ঘোর কাটছে না ফতেপুরের ওই বাসিন্দা বিকাশ দুবেরও।
সবই করলেন প্রধানমন্ত্রী। রাহুল গান্ধীকে শিশু আখ্যা দিলেন। কংগ্রেসকে বললেন নরখাদক পশু। মহাজোট ‘ইন্ডিয়া’য় ফাটল ধরাতে মরিয়া চেষ্টা চালালেন। বললেন, ‘কংগ্রেস পরজীবী, আপনাদের ভোটব্যাঙ্ক হরণ করে বেঁচে আছে।’
নরেন্দ্র মোদি, বিজেপি, আরএসএস, অগ্নিবীর... এমন ২৪৬টি শব্দ কেটে বাদ দেওয়া হল রাহুল গান্ধীর ভাষণ থেকে। এগুলি ‘আপত্তিকর’— এই যুক্তিতে তা রেকর্ড থেকে বাদ (এক্সপাঞ্জ) দিল লোকসভার সচিবালয়। সোমবার রাত দুটোর সময় এ কথা জানানো হল সংবাদমাধ্যমকে।
২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন ভারতে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির চিরতরে অবসান ঘটিয়েছে। এই নির্বাচনে বিরোধী ‘ইন্ডিয়া’ শিবিরের নৈতিক জয় হয়েছে। আর এই জয় ইতিবাচক রাজনীতির জয়। মঙ্গলবার লোকসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে এভাবেই বিজেপিকে নিশানা বানালেন সমাজবাদী পার্টির (এসপি) নেতা
ঘড়ির কাঁটা তখন মধ্যরাত ছুঁইছুঁই। ততক্ষণে ফাঁকা হয়ে গিয়েছে সদন। কংগ্রেসের হাতে গোনা কয়েকজন সদস্য ছাড়া আর কেউ-ই নেই। সোমবার রাতদুপুরে সেই ফাঁকা লোকসভায় দাঁড়িয়েই ‘নির্বাক’ মোদি সরকারের ঘুম ভাঙানোর চেষ্টা করলেন ইনার মণিপুরের কংগ্রেস সাংসদ আংগোমচা বিমল আকোইজাম।
দর্শকদের প্রশংসা আগেই মিলেছিল। এবার সংসদেও উঠল ‘পঞ্চায়েত’ ওয়েব সিরিজের প্রসঙ্গ। রাজ্যসভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন আরজেডির সাংসদ মনোজকুমার ঝা। সেই সময় জাতীয় নির্বাচন কমিশনের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে তিনি ওয়েব সিরিজে দেখানো ফুলেরা গ্রামের পঞ্চায়ত প্রধানের তুলনা টানেন।
কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: দেশের মাটিতে প্রাপ্ত সমস্ত প্রাণীর বিভিন্ন ধরনের প্রজাতির তথ্য এখন ক্লিকেই পাওয়া যাবে। রবিবার জুলজিকাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার (জেডএসআই) ১০৯তম প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপনে কলকাতায় এই ‘ফনা অব ইন্ডিয়া চেকলিস্ট পোর্টাল’ উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশ মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব। তিনি বলেন, সারা পৃথিবীতে এরকম পোর্টাল প্রথম। এই পোর্টালে ১২১টি চেকলিস্টে ১ লক্ষ ০৪ হাজার ৫৬১টি প্রজাতির উল্লেখ রয়েছে। পাশাপাশি প্রতিটি প্রজাতির নাম, ছবি ও প্রাপ্তিস্থানের নামও রয়েছে।
এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ‘অ্যানিমাল ডিসকভারি ২০২৩’ প্রকাশ করেন। এখানে বিগত বছরে ভারতে আবিষ্কার হওয়া ৬৪১টি নতুন প্রাণীর উল্লেখ রয়েছে। এছাড়াও বোটানিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার (বিএসআই) ‘প্লান্ট ডিসকভারিজ ২০২৩’, ‘ফনা অব ইন্ডিয়া-১০৯ বারকোডস’, ‘ক্যাটালগ অব হোবারফ্লাইস’, ‘ক্যাটালগ অব ম্যুসিড’, ‘ফ্লোরা অব ইন্ডিয়া সিরিজ’ সহ বেশ কিছু প্রকাশনার উন্মোচন হয়। ‘এক পেড় মা কে নাম’ প্রচারের অঙ্গ হিসেবে মন্ত্রীর উপস্থিতিতে শিশুরা মায়ের সঙ্গে ছাতিম ও চাঁপা গাছের চারা রোপণ করে। লোকসভা নির্বাচনের পর এই প্রথম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠান করেন। সেটিও নিউটাউনের বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারে সম্প্রচারিত হয়।
জুলজিকাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার ১০৯তম প্রতিষ্ঠা দিবস শুরু হয় ‘সপ্ত স্রোত জীবনধারা সমর্পণ’-এর মাধ্যমে। যেখানে দেশের সাতটি পবিত্র নদী গঙ্গা, গোদাবরী, কাবেরী, নর্মদা, মহানদী, ব্রহ্মপুত্র, যমুনার জল পদ্মফুলের উপর সমর্পণ করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিরেক্টর জেনারেল অব ফরেস্ট তথা বন ও পরিবেশ দপ্তরের বিশেষ সচিব জিতেন্দ্র কুমার, বোটানিকাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার ডিরেক্টর এ এ মাও, জুলজিকাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার ডিরেক্টর ধৃতী বন্দ্যোপাধ্যায় সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। জিতেন্দ্র কুমার এদিন ইন্টারন্যাশনাল অব জুলজির সূচনা করেন। গবেষণার স্বার্থে পশ্চিমবঙ্গের বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়, তামিলনাড়ুর মাদুরাই কামরাজ বিশ্ববিদ্যালয় সহ একাধিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মোট ১০টি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
এদিনই তিনদিন ব্যাপী দ্বিতীয় অ্যানিম্যাল ট্যাক্সোনমি সামিটের উদ্বোধন করেন। ভূপেন্দ্র যাদব বলেন, ‘জেডএসআই ডিরেক্টর ও গোটা পরিবারকে আমার ধন্যবাদ। বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীদের নিয়ে বৈজ্ঞানিকভাবে রেকর্ড রাখা, পড়াশুনা করা ও এর জন্য মানুষের মনে ভাবনার সঞ্চারে জেডএসআই ও বিএসআই অসামান্য কাজ করছে।’
এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ‘অ্যানিমাল ডিসকভারি ২০২৩’ প্রকাশ করেন। এখানে বিগত বছরে ভারতে আবিষ্কার হওয়া ৬৪১টি নতুন প্রাণীর উল্লেখ রয়েছে। এছাড়াও বোটানিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার (বিএসআই) ‘প্লান্ট ডিসকভারিজ ২০২৩’, ‘ফনা অব ইন্ডিয়া-১০৯ বারকোডস’, ‘ক্যাটালগ অব হোবারফ্লাইস’, ‘ক্যাটালগ অব ম্যুসিড’, ‘ফ্লোরা অব ইন্ডিয়া সিরিজ’ সহ বেশ কিছু প্রকাশনার উন্মোচন হয়। ‘এক পেড় মা কে নাম’ প্রচারের অঙ্গ হিসেবে মন্ত্রীর উপস্থিতিতে শিশুরা মায়ের সঙ্গে ছাতিম ও চাঁপা গাছের চারা রোপণ করে। লোকসভা নির্বাচনের পর এই প্রথম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠান করেন। সেটিও নিউটাউনের বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারে সম্প্রচারিত হয়।
জুলজিকাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার ১০৯তম প্রতিষ্ঠা দিবস শুরু হয় ‘সপ্ত স্রোত জীবনধারা সমর্পণ’-এর মাধ্যমে। যেখানে দেশের সাতটি পবিত্র নদী গঙ্গা, গোদাবরী, কাবেরী, নর্মদা, মহানদী, ব্রহ্মপুত্র, যমুনার জল পদ্মফুলের উপর সমর্পণ করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিরেক্টর জেনারেল অব ফরেস্ট তথা বন ও পরিবেশ দপ্তরের বিশেষ সচিব জিতেন্দ্র কুমার, বোটানিকাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার ডিরেক্টর এ এ মাও, জুলজিকাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার ডিরেক্টর ধৃতী বন্দ্যোপাধ্যায় সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। জিতেন্দ্র কুমার এদিন ইন্টারন্যাশনাল অব জুলজির সূচনা করেন। গবেষণার স্বার্থে পশ্চিমবঙ্গের বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়, তামিলনাড়ুর মাদুরাই কামরাজ বিশ্ববিদ্যালয় সহ একাধিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মোট ১০টি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
এদিনই তিনদিন ব্যাপী দ্বিতীয় অ্যানিম্যাল ট্যাক্সোনমি সামিটের উদ্বোধন করেন। ভূপেন্দ্র যাদব বলেন, ‘জেডএসআই ডিরেক্টর ও গোটা পরিবারকে আমার ধন্যবাদ। বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীদের নিয়ে বৈজ্ঞানিকভাবে রেকর্ড রাখা, পড়াশুনা করা ও এর জন্য মানুষের মনে ভাবনার সঞ্চারে জেডএসআই ও বিএসআই অসামান্য কাজ করছে।’
