উচ্চ শিক্ষা ও ব্যবসায় শুভ ফল প্রাপ্তির যোগ। ... বিশদ
চার্জশিটে নাম থাকার প্রসঙ্গে পাচু রায় বলেন, ‘চার্জশিটের কপি হাতে পাইনি। পাওয়ার পরই আইনি পদক্ষেপ করব। তবে ২৯ জনের নিয়োগ নিয়ে যা বলা হচ্ছে তা সঠিক নয়। একইদিনে ২৯ জনের ইন্টারভিউ হয়েছিল এটা সত্যি। কিন্তু ওঁদের নিয়োগ হয়েছিল পরবর্তী নির্দিষ্ট তারিখে। আমি কোনও বেআইনি কাজের সঙ্গে যুক্ত নই। দক্ষিণ দমদমের প্রতিটি মানুষ জানেন আমি কেমন।’
চার্জশিটে সিবিআই উল্লেখ করেছে, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেপ্তার কুন্তল ঘোষকে জেরা করে শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম উঠে আসে। শান্তনুর সূত্রেই প্রোমোটার অয়ন শীলের বিষয়ে তথ্য পাওয়া যায়। অয়নের অফিস ও বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় গোছা গোছা ওএমআর শিট। ওইসঙ্গে মিলেছিল প্রচুর নথিও।
চার্জশিটে সিবিআই দাবি করেছে, এই নথিতে একাধিক পুরসভার প্রার্থী তালিকা এবং বিভিন্ন জনের সুপারিশ রয়েছে। তার মধ্যে নাম রয়েছে দক্ষিণ দমদম পুরসভারও। উদ্ধার হয়েছে বেশকিছু কোড, যার মাধ্যমে অভিযুক্তরা নিজেদের মধ্যে মেসেজ আদান-প্রদান করত। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা বলেছে, ১৮০০-র বেশি নিয়োগ হয়েছে। তার মধ্যে ৯০ শতাংশই হয়েছে বেআইনিভাবে। এক্ষেত্রে বিপুল পরিমাণ টাকার লেনদেন হয়েছে বলে দাবি সিবিআইয়ের। কিন্তু তার অঙ্কটি কত এবং সেই টাকা কারা পেয়েছে, তা খুঁজে বের করতেই তদন্ত করছে তারা।