কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
দপ্তরের মন্ত্রী শশী পাঁজা বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী সর্বদাই শিশু বিকাশের ক্ষেত্রে জোর দেন। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতায় একটি জটিল বিষয়কে ভীষণ সহজ করে নিয়ে একজন শিশু অটিজম আক্রান্ত কি না, তা বোঝা হচ্ছে। সেই সঙ্গে চিকিৎসার ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। প্রতি বছরই চালানো হবে এই সমীক্ষা।’ কীভাবে চালানো হয় এই সমীক্ষা? জানা গিয়েছে, এর জন্য অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের হাতে তুলে দেওয়া হয় বিশেষজ্ঞদের তৈরি একটি প্রশ্নপত্র বা টেমপ্লেট। তা দেখে শিশুর মাকে একগুচ্ছ প্রশ্ন করা হয়। শিশুদের দৈনন্দিন আচার-ব্যবহারে কোনও পরিবর্তন ঘটছে কি না, তা সবচেয়ে ভালো খেয়াল রাখেন মায়েরাই। তাই তাঁদেরকেই প্রশ্নগুলি করা হয়। যেসব শিশুর মধ্যে অটিজমের লক্ষণ দেখা যায়, তাদের নিয়ে যাওয়া হয় নির্দিষ্ট সরকারি হাসপাতালে। সেখানে ডাক্তারবাবুরা অটিজম নিশ্চিত করলে রাজ্যই চিকিৎসা বা প্রয়োজনীয় থেরাপির ব্যবস্থা করে। নির্দিষ্ট আধিকারিক বা কর্মীর মাধ্যমে আক্রান্তদের চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে সংশ্লিষ্ট দপ্তর। এক আধিকারিক বলেন, ‘এটা সামান্য এক মাস বা দু’মাসের চিকিৎসা চালানোর বিষয় নয়। বছরের পর বছর চলে থেরাপি। শেষ পর্যন্ত লেগে থেকে একজনকে জীবনের মূলস্রোতে ফিরিয়ে নিয়ে আসাই এর লক্ষ্য।’