কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
ফলন কম হওয়ার জন্য এবার চাষিরা আলুর দাম তুলনামূলক বেশি পেয়েছিলেন। চাষির কাছ থেকে কেনা আলু ১৬-১৭ টাকা কেজি দরে হিমঘরে মজুত হয়েছিল। হিমঘরের ভাড়া ও অন্যান্য খরচ মিটিয়ে এখন আলু বের করতে হচ্ছে। প্রগতিশীল আলু ব্যবসায়ী সমিতির কর্তা লালু মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, যাঁরা হিমঘরে আলু রেখেছেন, তাঁদের এখন কেজিতে ২ টাকা মতো লাভ থাকছে। আগামী দিনে দাম আরও বাড়বে কি না, তা নির্ভর করছে চাহিদার উপর। বৃষ্টি কম হওয়ার জন্য সব্জির দাম বেড়েছে। এর জন্য সব্জির চাহিদা কমে গিয়েছে। কিন্তু উল্টোদিকে বাজারে আলুর চাহিদা বেড়ে গিয়েছে। এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়েই দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে কেউ কেউ। ভিন রাজ্যেও এখানকার হিমঘর থেকে আলু সরবরাহ হচ্ছে। গত বছরের তুলনায় এবার হিমঘরে বেশ কিছুটা কম আলু মজুত হয়েছে। তবে প্রায় ৬৩ লক্ষ টন মজুত আলু রাজ্যের চাহিদা মেটানোর পক্ষে যথেষ্ট বলেই মনে করা হচ্ছে। ব্যবসায়ী মহল বলছে, এবার মজুত আলুর গুণগত মান খারাপ হওয়ার জন্য বাছাইয়ের সময় বেশি যাচ্ছে। দাম বৃদ্ধির এটাও একটা কারণ।