পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
কলকাতা পুলিসের এক সূত্র জানাচ্ছেন, সিএ’র কাছ থেকে আসা ফোনে ‘আবদার’এর অঙ্কটা শুনে বেসরকারি সংস্থা সরাসরি কলকাতার পুলিস কমিশনার মনোজ ভার্মার দ্বারস্থ হয়েছিল। অভিযোগের স্বপক্ষে প্রমান্য নথি হিসেবে বেসরকারি সংস্থাটি সিপিকে ফোন-কলের রেকর্ডিং শোনান। কলকাতা পুলিসের একজন কর্মীর নাম অনৈতিক কাজে জড়িয়ে যাওয়ায় প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হন সিপি মনোজ ভার্মা। এহেন অন্যায় আবদারের জেরে ক্ষুব্ধ সিপি ডিসিকে (ইএসডি) ওই সিএ’কে সাসপেন্ড করতে নির্দেশ দেন বলে জানা গিয়েছে। তারপরই (ইএসডি) তাঁর সিএ’কে সাসপেন্ড করেছেন।
সাম্প্রতিক অতীতে ২০২২ সালে গোড়ার দিকে, এই ডিভিশনের ওসিদের কাছে এক আইপিএস অফিসারের এজেন্ট হিসেবে ‘অন্যায় আব্দার’ করেছিলেন শহরের এক প্রোমোটার। ক্ষুব্ধ এক ওসির সেবার বিষয়টি সিপির নজরে আনেন। লালবাজারের শীর্ষস্তর ওই আইপিএসকে কার্যত সতর্ক করে ছেড়ে দেন। কিন্তু কোনও এক রহস্যজনক কারণে, পরে বদলি হতে হয় অভিযোগ জানানো সেই ওসিকে।
সাসপেনশনের বিষয়টি নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে অভিযুক্ত কলকাতা পুলিসের অভিযুক্ত সিএ তাপস সরকারকে ফোন করা হলে, প্রশ্ন শোনার পর তিনি বলেন, ‘আপনি ভুল লোককে ফোন করেছেন।’ পরে অবশ্য তাঁর দ্বিতীয় মোবাইলে ফোন করা হলে, তিনি আর ফোন ধরেননি।