পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছিল দপ্তর। তার মধ্যে এখন প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা খরচ হয়ে গিয়েছে। যে জেলাগুলি এখনও পিছিয়ে আছে, তারা খরচের হার না বাড়ালে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি পৌঁছনো কঠিন হতে পারে বলে মনে করছেন আধিকারিকরা।
খরচের নিরিখে পিছিয়ে রয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও মুর্শিদাবাদের মতো বড় দু’টি জেলা। দপ্তরের সাম্প্রতিক প্রকাশিত রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, ওই দুই জেলার পাশাপাশি পুরুলিয়া ও মালদহ অর্ধেক টাকা খরচ করে উঠতে পারেনি এখনও। এছাড়া হাওড়া জেলা প্রশাসনের কাজ নিয়েও অখুশি দপ্তর। তারাও তালিকার শেষে আছে। কিন্তু কেন এই হাল? জানা গিয়েছে, জেলাগুলির দাবি, গত দু’মাস ধরে আবাস সমীক্ষার কাজ চলছে। সেই কাজে সবাই ব্যস্ত রয়েছেন। তাই পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের টাকা দিয়ে গ্রামোন্নয়নের কাজে খুব একটা জোর দিতে পারেননি জেলা ও ব্লকের আধিকারিকরা। যদিও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টাকা খরচ হয়ে যাবে বলে আশ্বাস দিয়েছে তারা। সূত্রের খবর, চলতি অর্থবছরে আরও তিন হাজার কোটি টাকা পাওয়ার কথা রয়েছে রাজ্যের। সেক্ষেত্রে আগের টাকা খরচ না করতে পারলে সমস্যা হতে পারে।