আবার দুষ্কৃতীদের কবলে পড়ে সর্বস্ব খোয়ালেন উত্তরপাড়ার এক বাসিন্দা। পাশাপাশি, ভরা বাজার থেকে খোয়া গিয়েছে অন্য এক বাসিন্দার মোবাইল ফোন। সাম্প্রতিক সময়ে বারবার দুষ্কৃতীদের হানাদারিতে আতঙ্ক ছড়িয়েছে উত্তরপাড়ায়।
জোড়া দুর্ঘটনার জেরে চাঞ্চল্য ছড়াল হাওড়ায়। প্রথম ঘটনায় বেলুড়ে লরির চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় এক বাইক চালকের। দ্বিতীয়টি ঘটেছে জগৎবল্লভপুরে। সেখানে নিয়ন্ত্রণহীন প্রাইভেট গাড়ি ধাক্কা মারে রাস্তার পাশের একটি দোকানে।
বয়স ৯৬। হাতে পায়ে জোর নেই বললেই চলে। মাথা গোঁজার জায়গা বলতে রেললাইনের পাশের অস্থায়ী ছাউনি। এই বয়সেও সকাল থেকে রাত পর্যন্ত অক্লান্ত পরিশ্রম করেন মধ্যমগ্রামের পুষ্প মণ্ডল। কাঁপা কাঁপা হাতে আলু মেখে, তেঁতুল জল দিয়ে ক্রেতাদের হাতে তুলে দেন জিভে জল আনা ফুচকা।
রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ফুটপাত থেকে জবরদখলদারীদের সরাতে ফুটপাত দখল করে ব্যবসা করা ব্যক্তিদের তালিকা তৈরি চলছে। উলুবেড়িয়া পুরসভা এলাকাতেও সেই কাজ চলছে। তবে পুরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের ফুলেশ্বরের ১১ ফটকের ফুটপাত থেকে জবরদখলকারীদের সরানোর উদ্যোগ অনেক আগেই নিয়েছিল পুরসভা কর্তৃপক্ষ।
কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সোশ্যাল মিডিয়ার প্রতি আসক্তি কমান। কলকাতা মেট্রোর চালকদের (মোটরম্যান) এমনই পরামর্শ দিল কর্তৃপক্ষ। সাম্প্রতিক অতীতে কবি সুভাষ-দক্ষিণেশ্বর রুটে মেট্রো যাত্রার ক্ষেত্রে বিবিধ জটিলতা লক্ষ্য করা গিয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই মেট্রো চালকদের মনোযোগের অভাবকেই তার জন্য দায়ী করেছে রেল। সেই খামতি কাটাতে গত শনিবার মেট্রো চালকদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বিশেষ কর্মশালার আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে চালকদের ঘরনিদের বাড়তি দায়িত্ব নেওয়ার বার্তা দেওয়া হয়। তাঁদের স্বামীরা যাতে রাত জেগে ফেসবুক, হোয়্যাটসঅ্যাপ সহ সোশ্যাল মিডিয়ায় বুঁদ হয়ে না থাকেন, সেদিকে নজর দিতে বলা হয়েছে। এছাড়াও মোটরম্যানদের রোজের খাদ্যতালিকায় সুষম ও স্বাস্থ্যকর খাবার থাকা নিশ্চিত করার আবেদন জানান হয়েছে। মেট্রো চালকদের ফিট রাখতে নিয়মিত যোগব্যায়াম, ধ্যান, শরীরচর্চা করার কথা বলা হয়েছে।
নোয়াপাড়ার ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে এই কর্মশালায় দমদমের মোটরম্যান পরিবারের সদস্যদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। আগামী দিনে কবি সুভাষ প্রান্তের মেট্রো চালকদের পরিবারের সদস্যদের নিয়েও এমন আলোচনা সভার আয়োজন করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। তবে এই আলোচনা সভার পর এক মেট্রো চালকের স্ত্রী ‘নাইট শিফ্ট’ নিয়ে একাধিক অভিযোগ করেছেন। প্রসঙ্গত, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে ২৪ জুন কবি সুভাষ-দমদম রুটে বিশেষ রাত্রীকালীন পরিষেবা শুরু হয়েছে। বর্তমানে সোম থেকে শুক্রবার রাত ১০টা ৪০ মিনিটে প্রান্তিক স্টেশন থেকে এই যাত্রা শুরু হয়। ওই মেট্রো চালকের স্ত্রীর দাবি, এত রাতে ডিউটে সেরে বাড়ি ফিরে পরদিন সকালে ফের ট্রেন চালানো রীতিমতো ঝক্কির হয়ে দাঁড়াচ্ছে। বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষকে ভেবে দেখার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
নোয়াপাড়ার ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে এই কর্মশালায় দমদমের মোটরম্যান পরিবারের সদস্যদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। আগামী দিনে কবি সুভাষ প্রান্তের মেট্রো চালকদের পরিবারের সদস্যদের নিয়েও এমন আলোচনা সভার আয়োজন করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। তবে এই আলোচনা সভার পর এক মেট্রো চালকের স্ত্রী ‘নাইট শিফ্ট’ নিয়ে একাধিক অভিযোগ করেছেন। প্রসঙ্গত, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে ২৪ জুন কবি সুভাষ-দমদম রুটে বিশেষ রাত্রীকালীন পরিষেবা শুরু হয়েছে। বর্তমানে সোম থেকে শুক্রবার রাত ১০টা ৪০ মিনিটে প্রান্তিক স্টেশন থেকে এই যাত্রা শুরু হয়। ওই মেট্রো চালকের স্ত্রীর দাবি, এত রাতে ডিউটে সেরে বাড়ি ফিরে পরদিন সকালে ফের ট্রেন চালানো রীতিমতো ঝক্কির হয়ে দাঁড়াচ্ছে। বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষকে ভেবে দেখার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
