সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
সম্প্রতি, পুরসভার কমিশনার এই নির্দেশিকা জারি করেছেন। সেখানে প্রত্যেক শ্মশানের সাব-রেজিস্ট্রারকে এ বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে। এমন ধরনের জিনিসপত্র যেন চুল্লির ভেতরে না ঢোকে, তা নিয়মিত নজর রাখবেন তাঁরা। পুরসভার স্বাস্থ্যবিভাগ সূত্রে খবর, কয়েকদিন আগেই উত্তর কলকাতার একটি শ্মশান থেকে এমন অভিযোগ সামনে আসে। দেখা যায়, চুল্লি থেকে কালো দুর্গন্ধযুক্ত ধোঁয়া বেরচ্ছে। পুরসভার এক স্বাস্থ্যকর্তা বলেন, পরিবেশের কথা মাথায় রেখে বিভিন্ন শ্মশানের চুল্লিতে একাধিক এয়ার পলিউশন কন্ট্রোল (এপিসি) মেশিন লাগানো থাকে। শব দাহ করার সময় কার্বন কণা বাতাসে মেশে। সেই দূষণ কমাতেই এই ধরনের যন্ত্রগুলি লাগানো রয়েছে। কিন্তু বালিশ, তোষক জাতীয় জিনিসগুলি চুল্লির ভিতরে ঢুকে গেলে সেগুলির চাপে মেশিনগুলি অনেকাংশে অকেজো হয়ে পড়ছে। কখনও যন্ত্রগুলি খারাপ হয়ে যাচ্ছে।
কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, নিয়ম অনুযায়ী দেহ চুল্লিতে ঢোকানোর আগেই বালিশ-তোষক ডোমরা আলাদা করে দেন। কিন্তু অনেক সময় পরিজনদের চাপে সেগুলি সমেতই চুল্লিতে ঢুকিয়ে দিতে হয় মৃতদেহ। তাতেই সমস্যা তৈরি হচ্ছে। দূষণ নিয়ন্ত্রক যন্ত্রগুলি কাজ করা বন্ধ করে দিলে বাতাসে ব্যাপক দূষণ ছড়াবে। তাই এই সতর্কতামূলক নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।