বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
এই হাসপাতাল থেকে সব রোগীর নমুনা পাঠিয়ে দেওয়া হয় এম আর বাঙ্গুর হাসপাতালে। সেখান থেকে সেসব চলে যায় এসএসকেএম-এ। ওখানেই মূলত লালারসের পরীক্ষা করে জানানো হয়, রোগীর করোনা আছে কী নেই। কিন্তু বিগত কিছু দিন ধরে দেখা যাচ্ছে, বারুইপুরের এই হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের রিপোর্ট পেতেই সপ্তাহ ঘুরে যাচ্ছে। জানা গিয়েছে, খোদ হাসপাতাল সুপারের রিপোর্ট এসেছে ষষ্ঠ দিনে। বুধবার উত্তম নস্কর নামে যে ব্যক্তির সৎকারকে কেন্দ্র করে শ্মশানে সমস্যা তৈরি হয়েছিল, তার জন্যও সময়ে করোনা রিপোর্ট না আসাকেই দায়ী করেছিল তাঁর পরিবার। উল্লেখ্য, ২৬ জুলাই নমুনা নেওয়া হয়েছিল তাঁর। বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত সেই রিপোর্ট আসেনি। বর্তমানে হাসপাতালে এমন একাধিক রোগী আছেন, যাঁদের রিপোর্ট আসা বাকি আছে। রিপোর্ট আসার দেরি নিয়ে এসএসকেএম হাসপাতালের সুপার রঘুনাথ মিশ্র বলেন, করোনা পরীক্ষার অনেক ধাপ আছে। সেসব করে তার রিপোর্ট আপলোড করতে কিছুটা সময় লেগে যায়। চিকিৎসকদের মতে, করোনা রিপোর্ট আসতে ন্যূনতম দু’দিন লাগেই। কখনও কখনও তিন দিন লেগে যেতে পারে। কিন্তু এখানে তার চেয়ে অনেকটা বেশি সময় লেগে যাচ্ছে। এর ফলে রোগী ও তাঁদের পরিবারের মধ্যে যেমন টেনশন বাড়ছে, তেমনই রোগ চিহ্নিত না হওয়া পর্যন্ত চিকিৎসা শুরু করা যাচ্ছে না। তাতে সংশ্লিষ্ট রোগীর জীবনের ঝুঁকি থেকে যায়। আবার প্রয়োজন মাফিক অন্য হাসপাতালে ভর্তি হতেও দেরি হয়ে যেতে পারে।