বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
তাঁর মৃত্যুতে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ডঃ মনমোহন সিং, কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী, প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট সহ বহু জাতীয় নেতা ও জনপ্রতিনিধি শোকজ্ঞাপন করেছেন। রাজনৈতিক মতপার্থক্য থাকলেও পূর্ণ সৌজন্য দেখিয়ে শোক জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শ্রদ্ধা জানাতে তিনি কিছুক্ষণের জন্য চলেও আসেন বিধানসভায়। তবে নির্ধারিত সময়ে মরদেহ সেখানে না আসায় মমতা নির্দিষ্ট টেবিলে পুষ্পস্তবক রেখে শ্রদ্ধা জানান তাঁর ‘সোমেনদা’কে।
শোকজ্ঞাপনের তালিকায় ছিলেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়, বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় থেকে শুরু করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, সিপিএমের সূর্যকান্ত মিশ্র, সুজন চক্রবর্তীর মতো বিরোধী বা সহযোগী দলের নেতারা। রাজ্যপাল জগদীপ ধনকারও দীর্ঘ শোকবার্তা পাঠান সোমেনবাবুর মৃত্যুতে। আব্দুল মান্নান, অধীর চৌধুরী, প্রদীপ ভট্টাচার্য সহ প্রদেশ কংগ্রেস নেতারাও শোক জানান।
বেলা ১২টা নাগাদ সোমেনবাবুর মরদেহ আসে ভিড়ে ঠাসা প্রদেশ দপ্তর বিধানভবনে। তারপর মরদেহ পৌঁছয় বিধানসভায়। সেখানে অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় সহ একাধিক মন্ত্রী ও বিধায়ক পুষ্পস্তবক দিয়ে শোকজ্ঞাপন করেন। এরপর মরদেহ রডন স্ট্রিটের ফ্ল্যাট ও আমহার্স্ট স্ট্রিটের আদি পাড়া হয়ে শেষকৃত্যের জন্য নিয়ে যাওয়া হয় নিমতলা মহাশ্মশানে।