বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
এতদিন এই হোটেল নিয়ে তেমন মাথা ঘামাননি সিবিআই কর্তারা। ইডি প্রথম এই হোটেল নিয়ে তদন্ত শুরু করে। ডেকে পাঠানো হয় গৌতম কুণ্ডুর মাকে। কিন্তু অসুস্থতার কারণে তিনি হাজির হতে পারেননি। কিন্তু, বেআইনি অনেক কিছুর প্রমাণ ইডির কাছে আসে। সেই তথ্য সিবিআইকে জানানো হয়, এরপর তারা গা ঝাড়া দিয়ে উঠেছে।
তদন্তে নেমে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে অফিসারদের হাতে। দু’টি হাতবদলের কাগজপত্রে পুরনো তারিখ দিয়ে সই করা হয়েছে। গৌতম কুণ্ডু গ্রেপ্তার হওয়ার আগেই এই হাতবদল সেরে ফেলেন। অথচ তদন্তে উঠে আসছে রোজভ্যালি কর্তা জেলে যাওয়ার পর দু’বার নাম বদল করা হয়। অফিসারদের প্রশ্ন, যদি ডিরেক্টর ও মালিকানার পরিবর্তন আগে ঘটে থাকে, তাহলে তিনি ধরা পড়ার পর রাতারাতি নাম বদল হল কেন? সিবিআই জেনেছে, হাতবদলের কাজ করা হয় তিনি জেলে থাকার সময়। অফিসারদের দৃঢ় বিশ্বাস, তাঁর ইশারাতেই গোটা কাজটি করেছেন অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তি। এক্ষেত্রে যে সংস্থা গোটা প্রক্রিয়াতে জড়িত, তাদের ভূমিকাও যাচাই করা হচ্ছে। এই সংস্থার আধিকারিকদের জেরার জন্য ডাকা হবে। অফিসারদের কাছে আসা তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানির নাম বদলে ঘুরপথে আমানতকারীদের টাকা বাইরে বের করে নিয়ে গিয়েছেন গৌতম। কোম্পানিগুলির বেশি দাম দেখিয়েছেন, বাস্তবে তার দাম এত নয়। আর যে কোম্পানিগুলির নাম রয়েছে সেগুলির মালিক তাঁরই ঘনিষ্ঠরা। বকলমে এগুলির মালিক যে রোজভ্যালি কর্তাই, তার নথি জোগাড়ের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। সেগুলি বিশ্লেষণের কাজ শেষ হলে গোটা বিষয়টি আদালতে জানানো হবে।