পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
অস্ট্রেলিয়ার প্রধান কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড বলেছেন, ‘আমরা ভারতের দিকে নতুন চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে চেয়েছি। নাথান ম্যাকসুইনি যে আগামী দিনে টেস্টে ভালো খেলবে তা নিয়ে আমাদের মনে কোনও সংশয় নেই। কিন্তু কনস্টাসকে খেলানো হচ্ছে বিপক্ষকে চাপে রাখতে। সময়ই বলবে এই সিদ্ধান্তটা সফল হবে নাকি ব্যর্থ। তবে নির্বাচন নিয়ে তর্ক-বিতর্ক হয়ই।’
২০১১ সালে ১৮ বছর বয়সি কামিন্স টেস্ট অভিষেক করেছিলেন। তাঁর নেতৃত্বেই নামবেন কনস্টাস। তাঁর সম্পর্কে ম্যাকডোনাল্ড বলেছেন, ‘ওর হাতে রকমারি শট রয়েছে। ব্যাটসম্যান হিসেবে ও জমাট। ঘাবড়ে যায় না। বরং পাল্টা চাপে ফেলার ক্ষমতা ধরে বোলারদের। আমরা তাই ওর ব্যাপারে আশাবাদী। আর এক্ষেত্রে কম বয়সটা কোনও সমস্যা নয়।’ আর এক ওপেনার উসমান খাওয়াজাও ফর্মে নেই। ম্যাকডোনাল্ড অবশ্য আস্থা রেখেছেন বাঁ হাতির উপর। কোচের কথায়, ‘ওকে নিয়ে উদ্বিগ্ন নই। যেভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছে, তাতে রান আসবেই।’
তবে ট্রাভিস হেডের ফিটনেস নিয়ে সংশয় রয়েছে শিবিরে। চলতি সিরিজে দুটো সেঞ্চুরি সহ ৪০৯ রান করে ফেলেছেন বাঁ হাতি মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান। কিন্তু তিনি ১০০ শতাংশ ফিট নন। ব্রিসবেন টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ের সময় পেশিতে টান ধরে তাঁর। সোমবার তিনি অনুশীলন করেননি। মঙ্গলবার নেটে অল্প সময়ের জন্য ব্যাট হাতে যান। কিছুক্ষণ দৌড়ন। ফিল্ডিং অনুশীলনও করেন। ম্যাকডোনাল্ড বলেন, ‘খেলবে কিনা তা সরকারিভাবে জানানো মুশকিল। তবে আমি আত্মবিশ্বাসী ওকে নিয়ে। ও তো দৌড়তে পারছে। ফলে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।’ মিচেল মার্শের ফিটনেস নিয়ে অবশ্য কোনও অনিশ্চয়তা নেই। লম্বা সময় ধরে নেটে বল করেন তিনি। ফলে অলরাউন্ডার হিসেবে জায়গা ধরে রাখছেন মার্শ।