পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
ভারতীয় ‘এ’ এবং সিনিয়র দলের বিরুদ্ধে দুটো প্রস্তুতি ম্যচেই রান পেয়েছেন কনস্টাস। তারমধ্যে গোলাপি বলে গা-ঘামানো ম্যাচে সেঞ্চুরি করেন তিনি। ডান হাতি ওপেনার এমসিজি’তে অভিষেকের ব্যাপারে রোমাঞ্চিত। তাঁর কথায়, ‘এই বয়সে দেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পাওয়া অবিশ্বাস্য। স্বপ্নপূরণ হতে চলেছে।’ তাঁর অভিষেকের সাক্ষী থাকতে মেলবোর্নে উপস্থিত থাকবেন বাবা-মা।
বুমরাহকে খেলার টোটকা আবার অজি শিবিরকে দিয়েছেন সাইমন কাটিচ। প্রাক্তন ক্রিকেটারের পরামর্শ, ‘আক্রমণাত্মক মানসিকতা নিয়ে ব্যাট করার কথা শুনছি। কিন্তু বুমরাহর মতো বোলারের বিরুদ্ধে শুধু মেরে খেললে চলবে না। ও আলগা বল একেবারেই করে না। তাই স্ট্রাইক রোটেট করার দিকে নজর দেওয়া উচিত। খুচরো রান নিয়ে ছন্দ নষ্ট করার চেষ্টা চালাক। একই সঙ্গে রক্ষণ জমাট রাখুক। ব্রিসবেনের দ্বিতীয় ইনিংসে দেখা গিয়েছে, বেশি আক্রমণাত্মক হতে গেলে কীভাবে দ্রুত উইকেট পড়ে। অস্ট্রেলিয়া কিন্তু ওই ইনিংসে ৮০ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে বসেছিল। টপ অর্ডারকে তাই সতর্ক থাকতে হবে। শুনেছি কনস্টাস খুব প্রতিভাবান। কিন্তু বুমরাহকে সামলানো ওর কাছে মস্ত বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠবে।’