সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
মিচেল স্টার্কের দাপটে ছয় ওভারের মধ্যে চার উইকেট পড়ে গিয়েছিল হায়দরাবাদের। বাঁ হাতি পেসার নেন তিন উইকেট। এই প্রসঙ্গে গাভাসকর বলেছেন, ‘দুর্দান্ত খেলল নাইটরা। ব্যাটে-বলে আগাগোড়া প্রাধান্য রাখল ওরা। পাওয়ার প্লে’র মধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে ব্যাকফুটে চলে যায় ওরা। সেখান থেকে ওরা ফিরতে পারেনি। তবে প্রথম ছয় ওভারে সানরাইজার্সের ব্যাটারদের মানসিকতা সত্যিই বোধগম্য হচ্ছে না।’
সানির মতে, শুরুতেই ট্রাভিস হেড ও অভিষেক শর্মা আউট হওয়ার পর সতর্ক হওয়া জরুরি ছিল হায়দরাবাদের ব্যাটারদের। তিনি বলেছেন, ‘ওদের দুই ওপেনারই বেশিরভাগ রান করছিল। তারাই ফিরে যায় প্রথমে। তাই ওই অবস্থায় সতর্ক থাকতে হতো। সব বলেই ব্যাট চালানোর দরকার ছিল না। টপ অর্ডারের চারজন দ্রুত ডাগ-আউটে ফিরে যাওয়ার পর পাঁচ, ছয় , সাত, আট ও ন’নম্বর ব্যাটার দলকে দুশো রানে পৌঁছে দেবে, এমন আশা করা অনুচিত। ওখানেই হেরে যায় সানরাইজার্স। তবে পূর্ণ কৃতিত্ব প্রাপ্য নাইট রাইডার্সের। ওরা আগাগোড়া আক্রমণাত্মক থেকেছে। পিচ থেকে আদায় করেছে ফায়দাও।’
কলকাতার বেঙ্কটেশ আয়ারের প্রশংসা শোনা গিয়েছে তাঁর গলায়। গাভাসকরের কথায়, ‘দীর্ঘদিন ধরে ও ভালো খেলছে। আইপিএলে ওর প্রথম মরশুমটাই ছিল দুর্দান্ত। বেঙ্কটেশ কিন্তু পরের মরশুমেও উন্নতির রাস্তায় থেকেছে। ওর মতো ক্রিকেটারকে যে কোনও দলই চাইবে। টপ অর্ডারে ব্যাট করার পাশাপাশি ও মিডিয়াম পেস বোলিংও করতে পারে। এখন বল না করলেও, ও কিন্তু বোলার হিসেবে কার্যকরী। সবসময় উইকেট না পেলেও রান আটকানোর ক্ষমতা রয়েছে বেঙ্কটেশের।’