সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধাবিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
অতীতের মতো এবারের কোপা আসরেও টুর্নামেন্টের হট ফেভারিট হিসেবে অভিযান শুরু করে ডিয়েগো মারাদোনার দেশ। প্রথম ম্যাচে আগে দলের প্রাণভ্রমরা মেসি জানিয়েছিলেন, ‘আর্জেন্তিনার জার্সিতে ট্রফি জেতার জন্য আমি ছ’টি ব্যালন ডি’ওর ট্রফি হাসি মুখে বিসর্জন দিতে রাজি। কোপায় সর্বস্ব দিয়ে দেশকে সাফল্য এনে দেওয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য।’ চিলির বিরুদ্ধে দলের পারফরম্যান্সের পর তাই মেসির মতোই হতাশ হয়েছেন আর্জেন্তিনা অনুরাগীরা। তবে কোচ স্কালোনির আশা, চিলির বিরুদ্ধে করা ভুলের পুনরাবৃত্তি হবে না। উল্লেখ্য, চোটের কারণে প্রথম ম্যাচে খেলতে পারেননি ক্রিশ্চিয়ান রোমেরো। যার প্রভাব পড়ে রক্ষণের পারফরম্যান্সে। তবে শনিবার দলে ফিরছেন তরুণ ডিফেন্ডারটি। পাশাপাশি উরুগুয়ের বিরুদ্ধে প্রথম একাদশে দেখা যেতে পারে অভিজ্ঞ অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়াকে।
পক্ষান্তরে, কোপা আমেরিকার আসরে সর্বাধিক ট্রফি জয়ের নজির রয়েছে উরুগুয়ানদের (১৫) । ২০১১ সালে শেষবার সাফল্যের মুখ দেখেছিলেন অস্কার তাবারেজ। তারপর তিনবার প্রতিযোগিতার শেষ আটের গণ্ডিও টপকাতে পারেনি ফ্রান্সিসকোলি-ডিয়েগো ফোরলানের দেশ। তবে সেই ব্যর্থতা ভুলে এবার ব্রাজিলে এসেছে উরুগুয়ে। সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স অবশ্য ভালো নয় তাবারেজ-ব্রিগেডের। শেষ পাঁচটি ম্যাচের মধ্যে মাত্র একটিতে জয়ের মুখ দেখেছে তারা। হারতে হয়েছে দু’টি ম্যাচে। এমনকী, আর্জেন্তিনার বিরুদ্ধে হেড টু হেডের বিচারেও অনেকটাই পিছিয়ে উরুগুয়ে। মোট ১৮৯ বার সাক্ষাতে মাত্র ৫৭ বার জয় পেয়েছে তারা। হারতে হয়েছে ৮৭টি ম্যাচে। তবে শনিবার মেসিদের হারিয়ে সেই পরিসংখ্যান উন্নত করতে চান সুয়ারেজ-কাভানিরা। সেক্ষেত্রে জয় দিয়েই কোপা অভিযান শুরু হবে তাঁদের।