শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
চেয়ারপার্সন কল্যাণী ঘোষ বলেন, সাবান সহ কিছু জিনিসের দাম নিয়ে কাউন্সিলাররা প্রশ্ন তুলেছেন। আবার কারও অভিযোগ, তাঁরা এসব জিনিস পাননি। ঠিক হয়েছে, এবার থেকে যা কেনা হবে, সব ই-টেন্ডার করে কিনতে হবে। আর যে অভিযোগ উঠেছে, সেব্যাপারে দপ্তরের স্যানিটরি ইনসপেক্টরদের কাছে রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে।
ভাইস চেয়ারম্যান তৈমুর আলি খান বলেন, সাবান সহ বিভিন্ন জিনিসের দাম নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আমরা বলেছি এবার থেকে ই-টেন্ডারে জিনিস কেনা হোক। দপ্তরের সিআইসি সদস্য নমিতা চৌধুরী বলেন, স্যানিটরি ইনসপেক্টররা রিক্যুইজিশন দেন। সেই মতো আমরা ফরওয়ার্ড করে চেয়ারম্যানের কাছে পাঠিয়ে দিই। কোথায় কত দামে কেনা হয়েছে, তা আমাদের পক্ষে জানা সম্ভব নয়।
বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের মধু কামি বলেন, মিটিংয়ে ওদের কাউন্সিলাররাই দাম নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। আমরা বিস্তারিত রিপোর্ট চেয়েছি। আগামী বোর্ড মিটিংয়ে দেবে বলেছে। কংগ্রেস কাউন্সিলার রীতা শর্মা বলেন, আগে চেয়ারম্যান কাউন্সিলারদের কাছ থেকে রিক্যুইজিশন নিতেন। সেই মতো জিনিস কেনা হতো। কিন্তু যা সব কেনা হয়েছে বলা হচ্ছে, তার জন্য আমাদের কাছে কোনও রিক্যুইজিশন নেওয়া হয়নি। নেওয়া হয়েছে বলে দেখানো হচ্ছে। আমরা জানিই না। এখন শুনছি একটা সাবানের দাম ৫৯ টাকা। সেই সাবান আমরা চোখেও দেখিনি। নমুনা রাখা উচিত ছিল। অত দামের সাবানটা অন্তত দেখতে পেতাম। নর্দমা পরিষ্কারের জন্য প্রায় এক কোটি টাকা খরচ দেখানো হয়েছে। কিন্তু কোথায় পরিষ্কার হয়েছে জানা নেই। তিনি বলেন, আমরা বলেছি এরপর এভাবে যেন বিল ছাড়া না হয়। বোর্ড মিটিংয়ে পাশ করাতে হবে। বিজেপি কাউন্সিলার অনুশ্রী বেহেরা বলেন, এত দাম দিয়ে কেনা হল, কিন্তু আমার ওয়ার্ডে সাবান, ব্লিচিং কিছুই আমরা চোখে দেখিনি।