শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
এদিন সাংবাদিক সম্মেলন করে বাঁকুড়ার অতিরিক্ত পুলিস সুপার(সদর) সিদ্ধার্থ দর্জি বলেন, ক্যাব ছিনতাই করে তা বিহারের পূর্ব চম্পারণে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তদন্ত করে সেখান থেকে গাড়িটি উদ্ধার করা হয়েছে। এই ঘটনায় জড়িত বাকিদের পাকড়াও করতে তল্লাশি চালানো হচ্ছে।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ১৭ মার্চ কলকাতার গিরিশ পার্ক এলাকা থেকে একটি ক্যাব বুক করা হয়েছিল। বিকেলে ক্যাবটি কলকাতা থেকে ছাড়ে। যাওয়ার কথা ছিল পুরুলিয়ার ঝালদায়। কিন্তু, মাঝরাতে ক্যাব শালতোড়া থানা এলাকায় এলে চালককে মারধর করা হয়। ছুরি দিয়ে আঘাত করে চালকের কাছে থাকা মোবাইল ও টাকা পয়সা ছিনিয়ে নিয়ে চম্পট দেয় তিন সওয়ারি। কলকাতার দমদম এলাকার বাসিন্দা ওই ক্যাব চালক জখম অবস্থায় শালতোড়া থানায় অভিযোগ জানান। পুলিস ঘটনার তদন্তে নেমে ঝাড়খণ্ডের এক দুষ্কৃতীকে গ্রেপ্তার করে। পাশাপাশি ক্যাব বুক করার জন্য মোবাইলের সিম কার্ড সরবরাহকারী বিহারের দু’জনকেও গ্রেপ্তার করে। পুলিস তদন্তে নেমে জানতে পারে ছিনতাই হওয়া গাড়িটি ঘুরপথে বিক্রি করা হয়েছিল। বিহারের বাসিন্দা বিকাশের বাড়ির সামনে থেকে পুলিস শুক্রবার গাড়িটি উদ্ধার করে। বিকাশকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিস জানতে পেরেছে ক্যাবটি বিহারে নিয়ে যাওয়ার পর তার নম্বর প্লেট বদলে ফেলা হয়। গাড়ির ইঞ্জিন ও চেসিস নম্বর পাল্টানো হয়েছে কি না পুলিস তা খতিয়ে দেখছে। গাড়ি ছিনতাই করে বিক্রি করাই লক্ষ্য ছিল দুষ্কৃতীদের। এই ঘটনায় কোনও চক্র জড়িত রয়েছে কি না পুলিস তা খতিয়ে দেখছে।