শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
প্ল্যান্ট কর্তৃপক্ষের তরফে একটি নোটিসে বলা হয়েছে, ক্যান্টিন পরিষেবা ১০ জুলাই পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। অভিযোগ, বৃহস্পতিবার ক্যান্টিনের অস্থায়ী কর্মীরা গেটে এলে তাঁদের ঢুকতে দেওয়া হয়নি। কাঁকসা ব্লক আইএনটিটিইউসি সভাপতি চন্দন রায় বলেন, ১৯৯০ সাল থেকে ওই কর্মীরা এখানে কাজ করছেন। এর আগেও ক্যান্টিনে কাজ হয়েছে। কিন্তু তাঁদের কাজ বন্ধ থাকেনি। কিন্তু এখন এই ১২জনকে বলে দেওয়া হয়েছে, ক্যান্টিনে কাজ হবে। প্ল্যান্টে ঢোকার দরকার নেই।
তাঁর অভিযোগ, কারখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এবিষয়ে কথা বলতে গেলে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি ভদ্র আচরণ করেননি। এদিন সকাল থেকে গেট আটকে বিক্ষোভ শুরু হয়। কিছুক্ষণের জন্য তেলের গাড়ি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। পরে অবশ্য গাড়ি ছেড়ে দেওয়া হয়। ওই কারখানার শ্রমিক সুভাষ ক্ষেত্রপাল বলেন, শুধু কাজ বন্ধ নয়, আমাদের পিএফ ও ইএসআই দীর্ঘদিন জমা দেওয়া হয়নি। ফলে আমরা পেনশন পাব না। শ্রমিকদের চুক্তি অনুযায়ী বেতন দেওয়া হচ্ছে না। ওভারটাইম করলেও টাকা মিলছে না। ক্যান্টিন কর্মীরা চুক্তি অনুযায়ী বেতন চাইলে বলা হচ্ছে, ক্যান্টিনে খাবার খাচ্ছ। ২০ বছরের পুরনো শ্রমিকদেরও ন্যূনতম বেতন দেওয়া হচ্ছে।
ক্যান্টিন কর্মীদের আগে থেকে নোটিস দেওয়া হয়নি বলেও অভিযোগ উঠেছে। আইএনটিটিইউসি ওই ১২জন শ্রমিককে ভিতরে ঢুকতে দেওয়া, তাঁদের বকেয়া পাওনা মেটানোর দাবি তুলেছে। এনিয়ে কারখানা কর্তৃপক্ষ কোনও মন্তব্য করেনি।