কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ
লক্ষ্মীনারায়ণপুর পঞ্চায়েত এলাকার বাসিন্দা সনাতন দাস, বিশ্বজিৎ দাস বলেন, এই এলাকায় প্রচুর অবৈধ ইটভাটা গজিয়ে উঠেছে। সেখানে ভালো গুণমানের মাটির দরকার পড়ে। তাই চাষের জমি থেকে মাটি কেটে নিয়ে গিয়ে সেখানে বিক্রি করা হয়। শাসক দলের নেতাদের ঘনিষ্ঠরাই এই মাটি পাচারের সঙ্গে যুক্ত। তাই কেউ কিছু বলতে সাহস পান না।
উল্লেখ্য, লক্ষ্মীনারায়ণপুর পঞ্চায়েত এলাকার পর থেকেই চন্দ্রপুর হয়ে রাজনগরের দিকে রয়েছে জেলার বিস্তীর্ণ জঙ্গল এলাকা। অভিযোগ, এই এলাকায় জঙ্গলের ভেতরে থেকে মাটি কেটে ট্রাক্টরে করে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু এই বিপুল পরিমাণ মাটি নিত্যদিন কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়, তাই নিয়ে পুলিস-প্রশাসনের কোনও ভ্রুক্ষেপ নেই। এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, এই এলাকায় বেশকিছু বেআইনি ইটভাটা তৈরি হয়েছে। সেই ভাটাগুলিতেই মাটি বিক্রি করে মাটি মাফিয়ারা। মাটি পাচারের কাজে ব্যবহার করা হয় নম্বর প্লেটহীন ট্রাক্টর। এই প্রসঙ্গে জেলা পুলিসের এক আধিকারিক বলেন, মাটি পাচারের বিষয়টি নিয়ে নিয়মিত নজরদারি চালানো হচ্ছে। জঙ্গল বা জমি থেকে মাটি কেন তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, সেই বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। তবে অনেক ক্ষেত্রে গ্রামবাসীরা নিজেদের বাড়ির কাজেও মাটি নিয়ে যান।