পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
এই এলাকা জলঢাকা নদীর পাশে অবস্থিত। পাশে সেতু এবং রেললাইন। ফলে, দুর্ঘটনা ঘটলে জরুরী পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হবেন সাধারণ মানুষ। তাঁদের অভিযোগ, সেতুটি তিনটি গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দাদের চলাচলের মূল ভরসা। কিন্তু সেতুটি দুর্বল থাকায় এলাকার কৃষকরা তাদের উত্পাদিত ফসল ছোট গাড়িতে করে ময়নাতলি বাজারের আশেপাশে এনে বড় গাড়িতে তুলে দিচ্ছেন। এতে অতিরিক্ত ভাড়া দিতে হচ্ছে, তেমনই সাধারণ মানুষও অসুবিধায় পড়ছেন।
এলাকার পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য উত্তম রায় বলেন, মানুষের খুবই সমস্যা হচ্ছে। সংস্কারের দাবি জানিয়ে বারবার স্থানীয়রা প্রশাসনের দরবারের ছুটে গিয়েছেন। প্রাক্তন জেলা পরিষদ সদস্য ধজেন্দ্রনাথ রায় বলেন, আমার আমলে সেতু সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হলেও কাজ হয়নি। তবে এলাকার মানুষের কথা ভেবে সেতুটি সংস্থার করা দরকার। স্থানীয় বাসিন্দা ভবতোষ রায় বলেন, সেতুটিতে মানুষ এবং ছোট গাড়ি এক সঙ্গে চলাচল করতে পারে না। কলেজ ছাত্রী কল্যাণী রায় বলেন, ৩০ থেকে ৪০ হাজার মানুষের ভরসা এই সেতু। সংস্কারহীন সেতুতে কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে দায় থাকবে প্রশাসনের।
জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ নূরজাহান বেগম বলেন, এবিষয়ে ইঞ্জিনিয়ার পরিদর্শন করে এসেছেন। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষেরও বিষয়টি জানানো হয়েছে। আশা করা যায়, তাড়াতাড়ি কাজ হবে।