পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
দপ্তরের কর্তারা বলছেন, এই গুড় কতটা নিরাপদ, কোনও রাসায়নিক মেশানো হচ্ছে কিনা, তা জানতে বিভিন্ন দোকানে অভিযান চালানো হচ্ছে। সংগ্রহ করা হচ্ছে গুড়ের নমুনা ও গুড়ের তৈরি খাবার। দপ্তরের জেলা আধিকারিক সন্তোষকুমার পাল বলেন, নলেন গুড় ও গুড়ের তৈরি বিভিন্ন খাবারের গুণমান যাচাই করা শুরু হয়েছে। দোকানের ফুড সেফটি লাইসেন্সও দেখা হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে বিভিন্ন দোকান থেকে নলেন গুড় সংগ্রহ করা হচ্ছে। কিছু নমুনা শিলিগুড়ি ও কিছু নমুনা কলকাতায় পাঠানো হয়েছে। ল্যাব থেকে রিপোর্টে কিছু ভুল এলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কালিয়াগঞ্জ শহরের মহেন্দ্রগঞ্জ বাজারে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি দরে নলেন গুড় বিক্রি হয়। শীতে এই গুড়ের চাহিদাও ভালো। কালিয়াগঞ্জে কুনোর এলাকার দুলাল রায় বাড়িতে খেজুর রস সংগ্রহ করে নলেন গুড় তৈরি করেন। তাঁর কথায়, আমাদের তৈরি নলেন গুড়ে কোনও ভেজাল নেই। যদিও নলেন গুড় নিয়ে বাড়তি সতর্কতা নিয়েছে খাদ্য সুরক্ষা দপ্তর। অঙ্কিত দাস নামে এক ডাক্তারের কথায়, রাসায়নিক মেশানো খুব ক্ষতিকর। নলেন গুড়ে ভেজাল মেশানো হচ্ছে কি না, তা খাদ্য সুরক্ষা দপ্তরের দেখা উচিত।
(কালিয়াগঞ্জে বিক্রি হচ্ছে পাটালি।-নিজস্ব চিত্র)