পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
ডিএসপি হেডকোয়ার্টার বিক্রম প্রসাদ বলেন, বিডিও অফিস থেকে লিখিত অভিযোগ হয়েছে। ওই মহিলার নামে নির্দিষ্ট ধারায় মামলা করে তদন্ত চলছে।
বিডিও সম্বল ঝা বলেন, বালুরঘাট ব্লক অফিসে এক মহিলা লক্ষীর ভান্ডারের আবেদনপত্র এনেছিলেন। সঙ্গে জমা দেওয়া আধার কার্ডটি ভুয়ো। আমাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকরা জিজ্ঞাসাবাদ করতেই ওই মহিলা পালিয়ে যান। আমরা বালুরঘাট থানায় অভিযোগ করেছি।
পুলিস সূত্রে খবর, ওই মহিলার নাম ভারতী দেবনাথ। বাড়ি হিলি ব্লকে। ভুয়ো আধার কার্ডে তাঁর একই নাম লেখা রয়েছে। তবে ঠিকানা বালুরঘাটের অমৃতখণ্ড গ্রাম পঞ্চায়েতের কামারপাড়া এলাকায়। ভুয়ো আধারে জন্মের মাস ও তারিখ এক থাকলেও সাল ১৯৯৭ করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, বিডিও অফিসের কর্মীদের চোখে ধুলো দিতে আধার কার্ডটিকে কিছুটা ঝাপসা করা হয়েছিল। এছাড়া ল্যামিনেশনও করা হয়।
প্রশাসন জানিয়েছে, লক্ষ্মীর ভান্ডারের জন্য ২৫ বছর হওয়া বাধ্যতামূলক। তাই ওই মহিলা চার বছর বয়স বাড়িয়ে নিজের ব্লক ছেড়ে অন্য ব্লকে আবেদন করেছিলেন। পুলিস ও প্রশাসনের তরফে তাঁর আসল বাড়ি জানার চেষ্টা হচ্ছে। এই ভুয়ো আধার কার্ড বানানোর পিছনে কারা রয়েছে, সেটাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। - নিজস্ব চিত্র।