অতিরিক্ত কর্মের চাপ গ্রহণ করে বেকায়দায় পড়তে পারেন। নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। আয় বাড়বে। ... বিশদ
প্রায় কুড়ি কিলোমিটার লম্বা এই মরা মহানন্দা নদী বেয়ে এলাকার চারটি মৌজার জমির জল বের হয়। সংস্কার না হওয়ায় বর্ষায় জমিতে জল জমে ফসল নষ্ট হচ্ছে বলে অভিযোগ চাষিদের। তাঁরা বলছেন, কয়েক দশক সংস্কারের কাজ হয়নি বলে দিনদিন নদীর গভীরতা কমছে। বুজে গিয়ে কার্যত মুখ থুবড়ে পড়ে রয়েছে নিকাশি ব্যবস্থা।
কৃষি দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, কলিগ্রাম, ভগবতীপুর, বগচড়া ও অরবরা সহ প্রায় পাঁচটি মৌজায় ৯০০ হেক্টর দুই ফসলী জমি রয়েছে। মাঠ চিরে যাওয়া মরা মহানন্দা নদীর জল মূল মহানন্দায় পড়ে। এতে বর্ষার সময় জল জমে ফসল নষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা পান চাষিরা। তবে দীর্ঘদিন মরা মহানন্দা সংস্কার না হওয়ায় নদী গতিপথ বদলাচ্ছে। চাষি ইন্তাজ হোসেন বলেন, নিকাশি ব্যবস্থা ঠিক না থাকায় বর্ষায় আমাদের ফসল নষ্ট হচ্ছে।
আরেক চাষি শেখ মৈনুদ্দিন জানান, গত বছরও জল বের না হওয়ায় জমিতে ধানের চারা ডুবে ক্ষতির মুখে পড়েছিলেন। দীর্ঘদিন নদী সংস্কার না হওয়ায় এই সমস্যা বাড়ছে।
চাঁচলের বিধায়ক নীহাররঞ্জন ঘোষ বলেন, চাষিরা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হন, সেজন্য মরা মহানন্দা সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে। বিষয়টি নিয়ে সেচ দপ্তরে আলোচনা করব। নিজস্ব চিত্র