অতিরিক্ত কর্মের চাপ গ্রহণ করে বেকায়দায় পড়তে পারেন। নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। আয় বাড়বে। ... বিশদ
এখানেই থেমে থাকেননি কৌশিক কুণ্ডু। বলেন, রথখোলার রাস্তায় চারবছর ধরে পাথর ফেলে রাখা হয়েছে। কিন্তু, মেরামতের কাজ শুরু হয়নি। ২০ নম্বর ওয়ার্ডে একটি পার্ক তৈরির কাজ করছে পূর্তদপ্তর। কিন্তু, পুরনো প্রচীরের ওপর প্লাস্টার করে সেই কাজ করা হচ্ছে। শক্তিগড়ের চার ও পাঁচ নম্বর রাস্তার কাজ সম্পূর্ণ হয়নি। শহরের বিভিন্ন প্রান্তের সমস্যা ও অব্যবস্থার কথাও জানান কৌশিক কুণ্ডু।
সব শোনার পর মেয়র তাঁকে প্রশ্ন করেন, তাহলে কি আমি মেয়র হিসেবে ব্যর্থ? কৌশিকবাবু বলেন, আপনি ব্যর্থ নন। আপনি কাজ করছেন। কিন্তু, আপনার আধিকারিকরা ঠান্ডা ঘরে বসে আপনার নির্দেশমতো কাজ করতে পারছে না। ফলে মানুষের কাছে আপনার ভাবনা ও উদ্যোগের সুফল ঠিকমতো পৌঁছতে পারছে না।
অনুষ্ঠান শেষে মেয়র গৌতম দেব বলেন, একজন নাগরিক গোটা শহরের সমস্যা নিয়েই আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন, এটাই টক টু মেয়র ফোন ইন লাইভ অনুষ্ঠানের সব থেকে বড় সাফল্য। শুধু নিজের এলাকা নয়। শহরের প্রতি নাগরিকদের যে ভূমিকা ও দায়বদ্ধতা রয়েছে তা এর মধ্য দিয়েই প্রমাণ হল। এ ধরনের ফোন যত বেশি আসবে তত আমরা আমাদের খামতি জানতে পারব। সবসময় সবকিছু নজরে আসে না। নাগরিকদের কাছ থেকে এ ধরনের ফোন আমি স্বাগত জানাই।
৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে সবুজায়নের লক্ষ্যে মেয়রের উদ্যোগে কংক্রিকেটের টব বসিয়ে বৃক্ষরোপণ করা হয়েছিল। কিন্তু, সেই টবগুলি নষ্ট হয়ে গিয়েছে। অনেক গাছ বাঁচেনি। সুরজিৎ মজুমদার নামে এক নাগরিক এ ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে মেয়র তা মেনে নেন। বলেন, গোটা বিষয়টি ইতিমধ্যে সমীক্ষা করা হয়েছে। বরো ও ওয়ার্ড কমিটিতে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফাইল চিত্র