অতিরিক্ত কর্মের চাপ গ্রহণ করে বেকায়দায় পড়তে পারেন। নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। আয় বাড়বে। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে খবর, রানিগঞ্জ-পানিশালী গ্রাম পঞ্চায়েতের কেলাবাড়ি থেকে রাজঘাটের মাঝে রয়েছে বুন নদী। সেই নদী পারাপারের জন্য গ্রাম পঞ্চায়েত প্রতিবছর সাঁকো তৈরি করে। স্থানীয় বাসিন্দা পূজা সিংহ বলেন, সাঁকো দিয়ে খুদেদের রাজঘাট প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যেতে হয়। রোজ এভাবে যাতায়াতে ঝুঁকি থাকেই। তা না হলে, প্রায় সাতকিমি ঘুরপথে যেতে হবে। অপর এক বাসিন্দা মোহন সিংহ বলেন, কংক্রিটের সেতুর জন্য বিভিন্ন মহলে একাধিকবার অনুরোধ করা হয়েছিল। কিন্তু কোনও আবেদন-নিবেদনই কাজে লাগেনি। আধিকারিকরা এলাকা ঘুরে শুধু আশ্বাস দিয়ে যান। আমরা পাকা সেতুর জন্য গ্রাম পঞ্চায়েত, বিডিও, পঞ্চায়েত সমিতি এবং শিলিগুড়ি মহাকুমা পরিষদে আবেদন জানিয়েছে।
এদিকে বেহাল সাঁকো দিয়ে কেলাবাড়ি, রাজঘাট, দেবুরাম, বলাইঝোড়া, লেদারামজোত, ডোহাগুড়ি, কামরাঙ্গাগুড়ি, ঢ্যাঙ্কঝোড়া ও ফুলবাড়ি চা বাগানের প্রায় হাজার দশেক মানুষকে যাতায়াত করতে হয়। একইসঙ্গে নদীর দুই পাশে চারটি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র ও তিনটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এই পথে যেতে হয়। এছাড়া দেবুরামজোতের উপ স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং পোলিও সেন্টারে যেতে হলেও এই সাঁকোই ভরসা।
এই ব্যাপারে খড়িবাড়ি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি রত্না রায়সিনহা বলেন, সেখানে সেতু তৈরি করতে হলে অনেক টাকা দরকার। যা পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষে সম্ভব নই। পুরো বিষয়টি উপর মহলে জানিয়েছি। খড়িবাড়ি বিডিও দীপ্তি সাউ বলেন, বিষয়টি নজরে এসেছে। আমরা খতিয়ে দেখছি।