অতিরিক্ত কর্মের চাপ গ্রহণ করে বেকায়দায় পড়তে পারেন। নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। আয় বাড়বে। ... বিশদ
বাসিন্দাদের অভিযোগ, বহু বছর ধরে বালাডাঙার সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রটি একটি ভাঙাচোরা ঘরে চলছে। এরপর ওই সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রটির পাশেই কয়েক লক্ষ টাকা ব্যয়ে একটি দ্বিতল ভবন তৈরি করা হয়। সেটির উদ্বোধনও হয়। ফলে ওই নতুন ভবন হওয়ায় খুশি ছিলেন গ্রামের বাসিন্দারাও। কিন্তু, ছ’মাস পেরিয়ে গেলেও সেটি আজও চালু না হওয়ায় এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা লক্ষ্মীকান্ত বর্মন বলেন, স্বাস্থ্যদপ্তরের উন্নত পরিকাঠামো যুক্ত নতুন সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র চালুর স্বদিচ্ছা নেই। ফলে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে দ্বিতল ভবনটি তৈরি হওয়ার পর থেকেই পড়ে আছে। পুরনো বেহাল ভবনেই চলছে সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র। আমরা চাই অবিলম্বে সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রটি নতুন ভবনে চালু হোক। সাজিদা বিবি, সঞ্জয় রায় প্রমুখ বলেন, এলাকার কয়েক হাজার মানুষ এই সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উপর নির্ভরশীল। কেন ভবনটি উদ্বোধনের পরও চালু করা হচ্ছে না বুঝতে পারছি না।
কোচবিহারের মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সুকান্ত বিশ্বাস বলেন, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখে দ্রুত যথাযথ পদক্ষেপ করা হবে। নিজস্ব চিত্র।