গৃহসুখ বৃদ্ধি ও সপরিবারে আনন্দ উপভোগ। অন্যের দোষের দায়বহন করতে হতে পারে। ... বিশদ
বুধবার উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালের কলেজ হাসপাতালের সুপার ডাঃ সঞ্জয় মল্লিক বলেন, মঙ্গলবার সকালে জরুরি বিভাগে এক রোগীপক্ষের সঙ্গে আমাদের বেসরকারি নিরাপত্তারক্ষীদের বচসা বাধে। অযথা ইমার্জেন্সিতে ভিড় করায় আমাদের নিরাপত্তাকর্মীরা তাদের বাইরে অপেক্ষা করতে বলায় তারা দুর্ব্যবহার করে মারমুখী হয়ে ওঠে। আমাদের গার্ডরা পরিস্থিতি সামলে নেওয়ার পর এক মহিলা সিভিক ভলান্টিয়ার জরুরি বিভাগে যান। এদিনও দুপুর পর্যন্ত ইমার্জেন্সিতে কোনও পুলিসের দেখা পাওয়া যায়নি বলে জানান হাসপাতাল সুপার।
তিনি বলেন, আর জি কর কাণ্ডের পর জেলা ও পুলিস প্রশাসনের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছিল। সেখানে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগ, গার্লস হস্টেল সহ বিভিন্ন জায়গায় পুলিস মোতায়েনের কথা বলা হয়েছিল। জরুরি বিভাগে আমাদের নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে সারাক্ষণ দু’জন করে পুলিস থাকার কথা ছিল। কিন্তু, সেখানে সবসময় পুলিসের দেখা মিলছে না। ইমার্জেন্সির সামনে জুনিয়র ডাক্তাররা অবস্থান চালিয়ে যাচ্ছেন।
এ ব্যাপারে শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিসের ডিসিপি (পশ্চিম) বিশ্বচাঁদ ঠাকুর বলেন, খোঁজ নিয়ে দেখেছি উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য সিদ্ধান্ত মতো কাজ করছে পুলিস। হস্টেল সহ সব জায়গায় পুলিস মোতায়েন থাকছে। পুলিসের তরফে মেডিক্যাল কর্তৃপক্ষ ও বেসরকারি নিরাপত্তাকর্মীদের নিয়ে একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ তৈরি করা হয়েছে। যদি কোথাও কোনও সমস্যা হয়, কোনও অভিযোগ থাকে তা সংশ্লিষ্ট গ্রুপে জানালে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।