শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
গত কয়েকদিন ধরে অবিরাম বৃষ্টির জেরে ফুঁসছে তিস্তা, জলঢাকা সহ জলপাইগুড়ি শহরের ভিতর দিয়ে বয়ে যাওয়া করলা, ধরধরা সহ সমস্ত নদী। করলার জল বেড়ে গিয়ে নীচ মাঠ, পরেশ মিত্র কলোনি এলাকায় এক কোমর জল জমে গিয়েছে। শতাধিক পরিবার ঘরছাড়া। ফ্লাড শেল্টার খুলে দেওয়া হয়েছে। ইন্দিরা কলোনি, সদর বিডিও অফিস মোড়, ১ নম্বর ওয়ার্ডের কিছুটা অংশ ছাড়াও পূর্ব অরবিন্দনগর, নিউটাউন পাড়া, ৪ নম্বর গুমটি এবং ৩ নম্বর গুমটি জলমগ্ন হয়ে পড়ে। এছাড়াও মহামায়া পাড়া, বোস পাড়া, মাসকলাইবাড়ি, কদমতলা, বেগুনটারি, সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের সামনে জল দাঁড়িয়ে যায়। জল ঢুকে যায় বেশকিছু বাড়িতেও।
ময়নাগুড়ি ব্লক প্রশাসনের তথ্য বলছে, পদমতি ১ এবং ২ পঞ্চায়েত এলাকা সহ ধর্মপুর এলাকায় বিভিন্ন স্কুল চিহ্নিতকরণ করা হয়েছে। যাতে তিস্তার চর এলাকা থেকে উদ্ধার হওয়া গ্রামবাসীদের রাখা যায়। আবার মাল ব্লকে কুমলাই পঞ্চায়েতের কান্তদিঘি কুমারপাড়া এলাকা জলমগ্ন, বাগরাকোট পঞ্চায়েতের টটগাঁও পঞ্চায়েতের ৪০ বাড়ি জলমগ্ন, ক্রান্তি ব্লকের পশ্চিম সাহেববাড়ি, পশ্চিম দলগাঁও এলাকা জলমগ্ন।