শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
মালদহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের এমএসভিপি ডাঃ প্রসেনজিৎ বর বলেন, হাসপাতালে জল জমে যাওয়ায় সাময়িক সমস্যা হয়। আমরা তা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করি। চিকিৎসা পরিষেবা যাতে সচল থাকে তা দেখা হয়।
ইংলিশবাজার পুরসভার ভাইস চেয়ারপার্সন সুমালা আগরওয়ালা বলেন, অল্প সময়ের মধ্যে বেশি বৃষ্টি হওয়ায় শহরে জল জমেছিল। তবে নিকাশিনালাগুলি পরিষ্কার থাকায় দ্রুত জমা জল নেমে যায়।
মেডিক্যালে ভর্তি এক রোগীর আত্মীয় শৌভিক মণ্ডল বলেন, অল্প বৃষ্টিতেই হাসপাতাল চত্বর জলমগ্ন হয়ে যায়। সাবেক ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের জল হাসপাতালে জমা হয়। নিকাশি সমস্যা বেহাল হওয়ার কারণেই বারবার সমস্যা হচ্ছে। এভাবে রোগী ও রোগীর আত্মীয়দের হয়রানি মেনে নেওয়া যায় না। সরকারকে অবিলম্বে সমস্যা মেটাতে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। মেডিক্যাল কর্তৃপক্ষ এব্যাপারে উদাসীন। পুরসভা ও প্রশাসনের ভূমিকাও আশাব্যঞ্জক নয়।
এদিকে, টানা বর্ষণে মালদহ ডিভিশনে রেল লাইনের পাশে ধস নামে। শনিবার মালদহ টাউন-নিউ ফারাক্কা জংশন শাখার অন্তর্গত গৌড় মালদহ স্টেশনের কাছে লাইনে ধস নামে বলে রেল সূত্রে জানা গিয়েছে। যদিও লাইনের তেমন কোনও ক্ষতি হয়নি।
এব্যাপারে মালদহ ডিভিশনের সহকারী জনসংযোগ আধিকারিক রূপা মণ্ডল বলেন, বর্ষার মরশুমে রেল লাইন সংলগ্ন এলাকায় ছোটখাটো ধসের ঘটনা ঘটে। গৌড় মালদহের সংশ্লিষ্ট জায়গা কিছুটা দুর্বল ছিল। ফলে রেলের কর্মীরা ওই এলাকায় নজরদারি চালাচ্ছিলেন। এদিন ধসের বিষয়টি নজরে পড়তেই দ্রুত মালদহ ডিভিশনের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে যান। আধ ঘণ্টার মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যায়। ধসের জেরে ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়নি। তবে ঘটনাস্থল দিয়ে যাওয়া ট্রেনের গতি সর্বাধিক ২০ কিমি প্রতি ঘণ্টা রাখার জন্য চালকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নিজস্ব চিত্র।