শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
হরিরামপুরের বিডিও অত্রি চক্রবর্তী এ প্রসঙ্গে বলেন, আমি ব্লকের বধূর অভিযোগ পেয়েছি। যেহেতু বিষয়টি আমার হাতে নেই, সেজন্য জেলায় পাঠানো হয়েছে। আধার নম্বরের ভুলের কারণে যা ঘটেছে, রাজ্যের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত সমাধান করা হবে। তারপর বধূর আবেদন জমা নিয়ে চালু করা হবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। কেন আধার নম্বর যাচাই হয়নি, বিষয়টি আমার জানার বাইরে।
অভিযোগ, হরিরামপুরের আবেদনকারী বিডিওর কাছে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে অভিযোগ করার পর পাঁচ মাসেও সমাধান হয়নি। দিব্যি ব্যারাকপুরের বধূ প্রকল্পের সুবিধা নিচ্ছেন। ব্লক সূত্রে জানা গিয়েছে, তিন জন আবেদনকারীর এমন অভিযোগ রয়েছে। তাঁদের আধার নম্বর ব্যবহার করে অন্য জেলার বাসিন্দা প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন।
হরিরামপুর ব্লকের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বিভাগের অস্থায়ী কর্মী ইফতিকার আহমেদ বলেন, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার শুরুর সময় বাইরের অস্থায়ী কর্মীদের দিয়ে কাজ করা হয়েছিল। সেই সময় ভুল হয়েছে। পোর্টালে আধার ভেরিফিকেশনের ব্যবস্থা না থাকায় সমস্যা হয়।
সুচিত্রা দাস সরকারের কথায়, সম্পূর্ণ তথ্য দিয়ে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের জন্য আবেদন করেও টাকা পাচ্ছি না। আমার আধার ব্যবহার করে অন্য মহিলা টাকা নিচ্ছেন। এখানে আমার কোনও ভুল নেই। আমার আধার নম্বর দিয়ে কেউ অন্যায় করছে অভিযোগ জানালেও ব্লক অফিস পাত্তা দিচ্ছেন না। তাহলে আমরা কোথায় যাব?
হরিরামপুর ব্লক প্রশাসন লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের জেলা নোডাল অফিসারের দপ্তরে অসঙ্গতির বিষয়টি জানালেও তিনি কিছু জানেন না। নোডাল অফিসার বিপ্লব সেন বলেন, ব্লক থেকে অভিযোগ এসেছে কি না দেখতে হবে। আধার ভেরিফিকেশন করেই লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের সুবিধা দেওয়া হয়। উপভোক্তার অভিযোগ জমা পড়লে দেখা হবে।