শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
এই হাসপাতালের পুরুষ ও মহিলা বিভাগের বাইরে দীর্ঘদিন ধরে জল জমে থাকছে বলে অভিযোগ। এতে মশাবাহিত রোগ বৃদ্ধির আশঙ্কা করছেন রোগী ও তাঁর পরিজনরা। পাশেই রয়েছে লেবাররুম, বহির্বিভাগ, বিভিন্ন পরীক্ষাগার। হাসপাতালের কাছে রয়েছে জনবসতিও।
ইটাহার হাসপাতালে অসুস্থ দাদাকে ভর্তি করিয়েছেন মুস্কিপুরের কাউসার আলি। হাসপাতাল চত্বরে জল জমে থাকায় ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন তিনি। বলেছেন, জল জমে থাকার জন্য হাসপাতালে খুব মশা। বরট গ্রামের অন্য এক রোগীর আত্মীয় রাম দাস জানান, হাসপাতালে রোগীরা সুস্থ হতে এসে আরও অসুস্থ হয়ে পড়বে। ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ মোনুগোড়া ফেবরিট এক্কা অবশ্য জানান, হাসপাতাল চত্বরে নিয়মিত ব্লিচিং দেওয়া হয়।
ইটাহার ব্লকের ১২টি গ্রাম পঞ্চায়েতর লক্ষাধিক মানুষের ভরসা এই ইটাহার গ্রামীণ হাসপাতাল। গুরুত্বপূর্ণ এই হাসপাতালের পিছনে জমা জল নিষ্কাশনে কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না ব্লক স্বাস্থ্যদপ্তর। এমনটাই অভিযোগ করছেন রোগী ও স্থানীয় বাসিন্দারা। এলাকার বাসিন্দা কল্যাণ মণ্ডল জানান, বর্ষাকালে জল জমে থাকছে হাসপাতাল চত্বরে। ইটাহার ব্লক স্বাস্থ্যদপ্তরের দাবি, হাসপাতালের পিছনটা একটু নিচু, তাই জল জমে।