পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
সূত্রের খবর, মেজর জেনারেল পদমর্যাদার এক আধিকারিকের নেতৃত্বে একটি টিম তৈরি করেছে পাকিস্তান। তারাই বাংলাদেশি সেনাদের ট্রেনিং দেবে। নতুন বছরের ফেব্রুয়ারি থেকেই তা শুরু হবে। জানা গিয়েছে, ময়মনসিংহ ক্যান্টনমেন্টে আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের সদরদপ্তরে প্রথম দফার ট্রেনিং হবে। তা চলবে প্রায় এক বছর ধরে। এরপর ধাপে ধাপে বাংলাদেশ সেনার ১০টি কমান্ডকেই প্রশিক্ষণ দেবে পাক সেনা। বাংলাদেশ সরকারের এক কর্তা জানিয়েছেন, পাক সেনার জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ কমিটির চেয়ারম্যান জেনারেল সাহির সামসাদ মির্জা গত নভেম্বর মাসে প্রশিক্ষণের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। তাতে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন বাংলাদেশের সেনাপ্রধান জেনারেল বকর উজ্জামান। এখানেই শেষ নয়, আগামী ফেব্রুয়ারিতেই করাচি বন্দরে যৌথ মহড়ায় অংশ নেবে পাক ও বাংলাদেশি নৌবাহিনী। এর নাম দেওয়া হয়েছে—আমন ২০২৫। প্রতি দু’বছর অন্তর এই ধরনের মহড়ার আয়োজন করে পাকিস্তান। কিন্তু, বিগত ১৫ বছর এতে অংশ নেয়নি বাংলাদেশ। উল্লেখ্য, ইসলামাবাদের সঙ্গে কোনও রকম সামরিক মহড়ার উপর নিষধাজ্ঞা জারি করেছিল পূর্বতন শেখ হাসিনা সরকার। কিন্তু, ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার পাকিস্তান নিয়ে কোনও রাখঢাক রাখতে চাইছে না। বিশেষত, সামরিক ও কৌশলগত সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করতে উদ্যোগী হয়েছেন স্বয়ং ইউনুস। সেকারণেই সম্প্রতি আন্তর্জাতিক সম্মেলনের ফাঁকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গে বৈঠকও করেছেন তিনি।