পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
এমব্রেয়ার ইআরজে ১৯০ বিমানটি আজারবাইজানের রাজধানী বাকু থেকে যাত্রা শুরু করেছিল। গন্তব্য ছিল রাশিয়ার গ্রজনি। ঘন কুয়াশার জেরে ঘুরিয়ে দেওয়া হয় বিমানটিকে। রাশিয়ার বদলে এবার গন্তব্য ১ হাজার ৮০০ কিলোমিটার দূরের কাজখস্তানের আকতু শহর। কিন্তু, রানওয়ে ছোঁয়ার কয়েক মিনিট আগে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন পাইলট। জরুরি অবতরণের আর্জিও জানিয়েছিলেন তিনি। অনেক চেষ্টা করেও বিমানটিকে বশে আনতে পারেননি। বেশ কয়েক মিনিট আকাশে এলোমেলোভাবে চক্কর কাটার পর কাসপিয়ান সাগরের পূর্ব উপকূলের একটি খোলা মাঠে সেটি মুখ থুবড়ে পড়ে দু’টুকরো হয়ে যায়। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছন প্রশাসনিক কর্তা ও উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা। জখমদের উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়। কাজাখ পরিবহণ মন্ত্রক জানিয়েছে, ওই বিমানে আইজারবাইজানের ৩৭ জন, কাজাখস্তানের ৬ জন, ৩ জন কিরঘিরস্তানের ও ১৬ জন রাশিয়ার যাত্রী ছিলেন। দুর্ঘটনার আগে ও পরের বেশ কয়েকটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভেঙে পড়ার পরের একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বিমানের একটি অংশ ভেঙে আলাদা হয়ে গিয়েছে। সেখান থেকে একের একে যাত্রীদের বের করা হচ্ছে। দুর্ঘটনার অভিঘাতে তাঁদের চোখে মুখে আতঙ্কের ছাপ। যন্ত্রণায় ছটফট করছেন।