পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
পাঞ্জাবে ১৮ আগস্ট এক যুবকের দেহ উদ্ধার হয়। একটি টোল প্লাজ়ায় চা ও জল বিক্রি করতেন তিনি। তদন্তে নেমে শুরুতে খালি হাতে ফিরতে হয় পুলিসকে। এদিকে একের পর এক খুন নতুন করে অস্বস্তিতে ফেলে পুলিসকে। দীর্ঘ তদন্তের পর অভিযুক্ত রামকে পাকড়াও করা হয়। জেরার মুখে খুনের কথা স্বীকার করে অভিযুক্ত। আর এই সূত্রেই যে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসে, তাতে আঁতকে ওঠে খোদ পুলিসই। ধৃত জানায়, সে রূপনগর, হোশিয়ারপুর ও ফতেগড় জেলায় একইভাবে আরও ১০ জনকে খুন করেছে সে। ৫ এপ্রিল এক ট্রাক্টর মেরামতকারী, ২৪ এপ্রিল এক যুবক সহ এক প্রাক্তন সেনাকর্মীকেও খুন করেছে। এই প্রাক্তন সেনাকর্মীকে খুন করার পর তাঁর পিঠে লিখে দেয় ‘ধোকেবাজ।’ অভিযুক্তের কথায়, ‘খুনের পর বড্ড খারাপ লাগত। তাই মৃতের পা ছুঁয়ে তাঁর কাছে ক্ষমা চাইতাম। তারপর তাঁদের ভুলে যেতাম।’ পুলিস জানিয়েছে, মাদকাসক্ত হয়ে খুন করত রাম। পুরুষের প্রতি তাঁর আকর্ষণের বিষয়টি জানাজানি হতেই বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। এই সিরিয়াল কিলিং নিয়ে বিস্তারিত তদন্ত চলছে।