উচ্চ শিক্ষা ও ব্যবসায় শুভ ফল প্রাপ্তির যোগ। ... বিশদ
যদিও বিরোধীদের মধ্যে ভাঙন ধরানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সরকার। এদিন সংসদ বিষয়ক রাষ্ট্রমন্ত্রী অর্জুনরাম মেঘওয়াল বলেন, ‘দেখলেন না মঙ্গলবার লোকসভায় কংগ্রেস ওয়েলে নামলেও তৃণমূল আর সমাজবাদী পার্টি নামেনি। ইন্ডিয়া জোট দুর্বল।’ তবে মোদির মন্ত্রী যাই বলুন না কেন, ইন্ডিয়া দিনে দিনে আরও মজবুত হচ্ছে বলেই বিরোধীদের দাবি। সেই কারণেই রাহুলকে যেভাবে নরেন্দ্র মোদি ‘বালক বুদ্ধি’ বলে কটাক্ষ করেছেন, তার পাল্টা দিয়েছেন সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব। বলেছেন, ‘মানুষ যাঁকে ভোটে জিতিয়েছে, তাঁর সম্পর্কে এমন মন্তব্য একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়। ’ এদিন রাজ্যসভা থেকে মোদির ভাষণের বিরোধিতায় ‘ওয়াক আউট’ করেছে মোদি বিরোধী ইন্ডিয়া জোট। পুরনো সংসদ ভবনের প্রধান ফটকের সামনে বিক্ষোভও দেখায় বিরোধীরা। সেখানে ছিলেন সোনিয়া গান্ধী। সেই বিক্ষোভ শামিল হন তৃণমূলের নাদিমুল হক, সাগরিকা ঘোষ, সুস্মিতা দেব, আম আদমি পার্টির সঞ্জয় সিংয়ের মতো সাংসদরাও। বিরোধীরা যে একজোট, এই ঘটনাতে তারই প্রমাণ মিলেছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। এদিন রাষ্ট্রপতির ভাষণে ধন্যবাদ ভাষণে সোনিয়া গান্ধীকে তীব্র ভাষায় কটাক্ষ করেন মোদি। তিনি বলেন, এখানে যাঁরা বসে রয়েছেন, তাঁরা রিমোট কন্ট্রোলে চলতে অভ্যস্ত। তাঁর এই মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ করেন বিরোধীরা। লোকসভার পর এদিন রাজ্যসভাতেও বিরোধীদের কণ্ঠরোধের অভিযোগ উঠেছে। খাড়্গে বলেন, ‘সংবিধানকে লাগাতার অপমান করে আসছে বিজেপি-আরএসএস। ১৯৫০ সালের ৩০ নভেম্বর আরএসএস মুখপত্র অর্গানাইজারে সংবিধান বিরোধিতার উল্লেখ রয়েছে। দিল্লির রামলীলা ময়দানে ওরাই পুড়িয়েছিল আম্বেদকর আর নেহরুর কুশপুতুল। সভার মধ্যেই এগুলি বলতে চেয়েছিলাম।