চোখের সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। কর্মস্থলে অতিরিক্ত কাজের চাপ। আর্থিক দিক শুভ। ... বিশদ
এই জবাব সূত্রেই উঠে এসেছে আরও এক ভারতীয় সংস্থার নাম। আদানি গ্রুপের শেয়ার শর্ট করার কাজে যুক্ত এক লগ্নিকারীর সঙ্গে হিন্ডেনবার্গের সম্পর্কের কথা তুলে ধরা হয়েছে সেবির নোটিসে। এই প্রসঙ্গেই সেবির বিরুদ্ধে একটি ভারতীয় কোম্পানিকে আড়ালের চেষ্টার অভিযোগ তুলেছে মার্কিন সংস্থাটি। তারা বলেছে, একটি সহযোগী সংস্থার মাধ্যমে আদানির শেয়ার শর্টসেল করা হয়েছিল। আর সেকাজে যে অফসোর ফান্ড কাঠামো ব্যবহার হয়, তা কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্কের। কিন্তু সেবি তাদের নোটিসে তাদের নাম উল্লেখ করেনি। যদিও হিন্ডেনবার্গের এই দাবি খারিজ করে দিয়েছে কোটাক মাহিন্দ্রা ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড (কেএমআইএল)। মঙ্গলবার তারা সাফ জানিয়েছে, হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ কখনই তাদের ফান্ডের ক্লায়েন্ট বা লগ্নিকারী ছিল না।
গত বছরের জানুয়ারিতে হিন্ডেনবার্গের রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসে। সেখানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ‘ঘনিষ্ঠ’ গৌতম আদানির শিল্পগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ‘জালিয়াতি’র মাধ্যমে নিজেদের সংস্থার শেয়ার ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে দেখানোর অভিযোগ তোলা হয়। একে কর্পোরেট জগতের সবচেয়ে বড় প্রতারণা বলেও দাবি করে হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ। তার জেরে আদানি গোষ্ঠীর শেয়ার দরে ধস নামে। বহু লক্ষ কোটি টাকার লোকসানের মুখে পড়তে হয়। সুপ্রিম কোর্টেও মামলা ওঠে। যদিও সেবির তদন্তে দু’একটি বিষয় ছাড়া মোটামুটি ক্লিনচিট পেয়ে গিয়েছে আদানি গোষ্ঠী। এরইমধ্যে হিন্ডেনবার্গকে সেবির নোটিস ফের বিতর্ক উস্কে দিয়েছে।