সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধাবিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
পিএফ সদস্যরা মোট তিনটি সুবিধা পান। একটি পিএফ অ্যাকাউন্টে জমানো থোক টাকা, পেনশন এবং জীবন বিমা। যাঁরা কোভিড বা অন্যকোনও কারণে কর্মরত অবস্থায় মারা গিয়েছেন, তাঁদের পরিবার থোক টাকা পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ন্যূনতম আড়াই লক্ষ টাকা থেকে সর্বোচ্চ সাত লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিমার টাকা পাওয়ার অধিকারী। কিন্তু এই বিষয়ে বহু ক্ষেত্রেই পরিবারের সদস্যদের ধারণা থাকে না কীভাবে সেই টাকা পাওয়া যায়, তার হদিশ করতে পারেন না। বহু ক্ষেত্রে দেখা যায়, দালাল মারফত তাঁরা প্রতারিত হচ্ছেন। সেই সমস্যার সমাধানেই এগিয়ে এসেছে পিএফ দপ্তর।
ইপিএফও-র কলকাতার আঞ্চলিক কমিশনার নবেন্দু রাই বলেন, আমরা নিজেরাই পিএফের আর্থিক সুবিধা দিতে মৃত পিএফ সদস্যদের কাছে পৌঁছতে চাই। ২০২০-র এপ্রিলের পর থেকে যাঁরা করোনায় মারা গিয়েছেন, তাঁদের তথ্য জেলাশাসকের কাছে থাকে। তাই আমাদের তরফে তাঁদের
কাছে অনুরোধ করা হয়েছে, যাতে সেইসব ব্যক্তিদের তথ্য আমাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। আমরা তার মধ্যে থেকে খুঁজে বার করার চেষ্টা করব, কে কে পিএফের সদস্য ছিলেন। সেইমতো তাঁদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা হবে। কলকাতায় মৃতের তালিকাও চাওয়া হয়েছে কর্পোরেশনের কাছ থেকে। যদি কোনও
পরিবার সরাসরি আমাদের দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চান, তার জন্য আমরা হোয়াটসঅ্যাপ পরিষেবা চালু করেছি।