পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
এদিন বিধানসভায় গিয়ে রিটার্নিং অফিসার সুকুমার রায়ের হাত থেকে জয়ের শংসাপত্র নেন তৃণমূল প্রার্থী। তারপর ভিকট্রি চিহ্ন দেখিয়ে জয়ের আনন্দে সামিল হয় তৃণমূল নেতৃত্ব। জয়ের সার্টিফিকেট আনার সময় ঋতব্রতর সঙ্গে ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, বিধানসভায় সরকার পক্ষের মুখ্য সচেতক নির্মল ঘোষ প্রমুখ। রাজ্যসভায় দলের প্রতিনিধি করে পাঠানোর জন্য তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ঋতব্রত। আগামী সপ্তাহে সংসদে গিয়ে বাংলায় শপথ নেবেন তিনি। সংসদের অধিবেশনে তুলে ধরবেন বাংলার মানুষের স্বার্থের প্রসঙ্গ। উল্লেখ্য, রাজ্যসভায় দ্বিতীয়বারের জন্য পা রেখে সিপিএম নেতাদের খোঁচা দিতে ছাড়েননি ঋতব্রত। ২০১৪ সালে ঋতব্রতকে রাজ্যসভায় পাঠিয়েছিল সিপিএম। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের প্রিয় ছিলেন তিনি। কিন্তু ২০১৭ সালে ঋতব্রতকে দল থেকে বহিষ্কার করে সিপিএম। পরে তিনি যোগ দেন তৃণমূলে। এখন তৃণমূল শ্রমিক সংগঠন আইএনটিটিইউসির রাজ্য সভাপতি পদে আছেন। ঋতব্রতর গলায় উঠে এসেছে পুরনো সেই ‘অমৃতবাক্য’। তিনি বলেন, ইতিহাস কখনও বিদায় বলে না। ইতিহাস বলে আবার দেখা হবে...। -নিজস্ব চিত্র