পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
বাড়ির হেঁশেলে রান্নার পর যে খাবার নিত্যদিন খাবারের পাতে পরিবেশন করা হয়, তারই গড় খরচের আঁচ খোঁজে এই ক্রেডিট রেটিং সংস্থাটি। সেখানে তারা হিসেব কষে দেখেছে, এক থালা নিরামিষ খাবারের জন্য গত সেপ্টেম্বরে খরচ করতে হয়েছে গড়ে ৩১ টাকা ৩০ পয়সা। ২০২৩ সালে এই একই প্লেটের দাম ছিল ২৮ টাকা ১০ পয়সা। এক বছরে খরচ বৃদ্ধির হার ১১ শতাংশ। তবে আমিষ থালির খরচ এক বছরে দু’শতাংশ কমেছে বলে দাবি করেছে ক্রিসিল।
প্রসঙ্গত, নিরামিষ থালির মেনু হিসেবে ধরে নেওয়া হয়েছে রুটি, ভাত, আলু, টম্যাটো ও পেঁয়াজের তরকারি, ডাল, দই ও স্যালাড। নিরামিষ থালির ক্ষেত্রে ওই একই মেনুতে ডালের বদলে ব্রয়লার চিকেন যোগ করা হয়েছে। কেন বাড়ল রান্না করা নিরামিষ খাবারের দাম? ক্রেডিট রেটিং সংস্থাটির দাবি, এক বছরে পেঁয়াজ, আলু ও টোম্যাটোর দাম বেড়েছে যথাক্রমে ৫৩, ৫০ এবং ১৮ শতাংশ। রবি ফসল হিসেবে পেঁয়াজের উৎপাদন হ্রাস, মার্চ মাসে অসময়ের বৃষ্টিতে আলু চাষের ক্ষয়ক্ষতি এবং অতি বৃষ্টিতে টোম্যাটোর উৎপাদন মার খাওয়ায় দাম বেড়েছে নিরামিষ থালির। এদিকে আমিষ থালির খরচের প্রায় ৫০ শতাংশ দখলে রাখে মুরগির মাংস। তার দাম একবছরে ১৩ শতাংশ কমে যাওয়ারই প্রভাব পড়েছে আমিষ থালিতে।