শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
ওই ট্রেনে এসি থ্রি টিয়ার, স্লিপার এবং দ্বিতীয় শ্রেণির সংরক্ষিত কামরা থাকবে। এছাড়াও অসংরক্ষিত কামরা থাকবে। বাতানুকূল কামরায় কলকাতা থেকে দীঘা পর্যন্ত প্রতি সিটের ভাড়া ৭৭০ টাকা। স্লিপার কামরার ভাড়া পড়বে ২৫০ টাকা। সেকেন্ড সিটিং অর্থাৎ দ্বিতীয় শ্রেণির সংরক্ষিত কামরায় ভাড়া পড়বে ১০৫ টাকা। বেলা ২টোয় কলকাতা স্টেশন থেকে ট্রেনটি ছাড়বে। আন্দুল, উলুবেড়িয়া, বাগনান, মেচেদা, তমলুক, কাঁথি স্টেশনে স্টপেজ দেওয়ার পর সন্ধ্যা ৬টা ৫০ মিনিটে দীঘা স্টেশনে পৌঁছবে। ৭টা ১০ মিনিটে দীঘা থেকে ফের কলকাতা রওনা দেবে সেটি। রাত ১১টা ৫৫ মিনিট নাগাদ কলকাতা স্টেশনে ফিরবে। দীঘা যাওয়ার জন্য যাত্রীরা সকালের সময়কেই বেছে নেন। তাই দুপুর ২টোয় কলকাতা-দীঘা এক্সপ্রেসে কতটা ভিড় হবে, তা নিয়ে সংশয় থাকছে। এর আগেও হাওড়া থেকে দীঘা যাওয়ার স্পেশাল ট্রেন চালানো হয়েছে। কিন্তু, অতিরিক্ত ভাড়ার কারণে অনেকেই তা এড়িয়ে যান।
তমলুক-দীঘা রেললাইন সিঙ্গল। একটাই লাইন হওয়ার কারণে ট্রেনের সংখ্যা বাড়াতে পারছে না রেল। কলকাতা-দীঘা স্পেশাল ট্রেন চালানোর ফলে ওই লাইনে লোকাল ট্রেন চলাচলে সমস্যা হবে বলে অনেকেই আশঙ্কা করছেন। তাই শনি ও রবিবার টাইম টেবিল অনুযায়ী লোকাল ট্রেন চালানো নিয়ে সমস্যার আশঙ্কা করছেন অনেকে। পাঁশকুড়া, হলদিয়া, দীঘা সাউথ ইস্টার্ন রেলওয়ে প্যাসেঞ্জার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সরোজ ঘড়া বলেন, সকালে দীঘা যাওয়ার পর্যাপ্ত ট্রেন নেই। এই সমস্যার দিকে রেলের আগে নজর দেওয়া উচিত।