কর্মে ও ব্যবসায়ে উল্লেখযোগ্য সাফল্য। কৃষিপন্ন বিক্রেতা ও ডাক্তারদের অর্থকড়ি প্রাপ্তি হবে সর্বাধিক। বন্ধুকে টাকা ... বিশদ
দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যে এমন শিশু ও নাবালকদের সংখ্যা প্রায় সাত হাজার। এবার তাদের বাড়তি দায়িত্ব মাথায় তুলে নিয়েছে রাজ্য সরকার। তারা যেন অসহায় বোধ না করে, তারজন্য নজরদারিতে থাকছে মনিটারিং অ্যাপ। এদিন পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান, বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ায় এই অ্যাপের পরীক্ষামূলক সূচনা হল। পরবর্তী ক্ষেত্রে বাকি জেলাতেও তা চালু হয়ে যাবে। জানা গিয়েছে, দপ্তরের নিচুতলার কর্মী ও আধিকারিকরা এইসব শিশুর বাড়িতে গিয়ে খোঁজ নিয়ে অ্যাপে যাবতীয় তথ্য আপলোড করবেন। বিষয়টি দেখাশোনা করবেন ঊর্ধ্বতন আধিকারিকরা।
এদিনের অনুষ্ঠানে অ্যাপের সূচনার পাশাপাশি পশ্চিম বর্ধমান ও কালিম্পং জেলায় জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ডেরও উদ্বোধন করেন মন্ত্রী। ভার্চুয়াল মাধ্যমে উপস্থিত ছিলেন কালিম্পং-এর জেলাশাসক সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। রাজ্যে নতুন ২৮৯টি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের শুভ সূচনা হয় এদিনই। মন্ত্রী বলেন, জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ডের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। তাই নতুন করে দু’টি জেলায় এটি চালু হওয়ায় অনেকটাই সুবিধা হবে। শিশুদের মানসিকতা পরিবর্তনে এর গুরুত্ব রয়েছে। স্কুলে নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি ও কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পঠনপাঠন শুরু হচ্ছে ১৬ নভেম্বর। অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের পঠনপাঠন শুরু করার নির্দেশ এলে তারাও প্রস্তুত রয়েছে বলে জানা মন্ত্রী।
এদিনের অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ছাড়াও পশ্চিম বর্ধমানের জেলা সভাধিপতি সুভদ্রা বাউরি, আসানসোল পুরসভার প্রশাসক অমরনাথ চট্টোপাধ্যায়, জেলাশাসক অরুণ প্রসাদ সহ বিশিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। -নিজস্ব চিত্র