কর্মে ও ব্যবসায়ে উল্লেখযোগ্য সাফল্য। কৃষিপন্ন বিক্রেতা ও ডাক্তারদের অর্থকড়ি প্রাপ্তি হবে সর্বাধিক। বন্ধুকে টাকা ... বিশদ
এই নির্দেশিকা প্রকাশের পর এবারের বাজি বাজার নিয়ে দোলাচল তৈরি হয়েছে স্বাভাবিকভাবে। বাজি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে এ প্রসঙ্গে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া গিয়েছে। পরিবেশের স্বার্থে এই নির্দেশিকা মেনে চলা দরকার বলে মনে করছেন তাঁরা। কিন্তু ইতিমধ্যে তাঁরা যে ‘স্টক’ করেছেন, তার কী হবে, কোন বাজি পরিবেশবান্ধব, আর কোনটা নয়—এসব সাধারণ ক্রেতা চিনবেন কীভাবে, আদৌ এই বাজির পর্যাপ্ত জোগান সম্ভব কি না —এসব প্রশ্ন তুলেছেন তাঁরা। পশ্চিমবঙ্গ বাজি শিল্প উন্নয়ন সমিতির সাধারণ সম্পাদক শুভঙ্কর মান্না বলেন, সরকারের নির্দেশ আমরা মানতে বাধ্য। কিন্তু এভাবে বাজির ব্যবসা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাক, তা আমরা চাই না। গ্রিন ক্র্যাকার্স বানাতে আমরাও তো অনেকদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এ বিষয়ে এখনও নানা গবেষণা চলছে। গবেষণার পর তা উৎপাদন, বাজারজাত হওয়া—এসবে তো অনেকটা সময় লাগবে। সাধারণ মানুষ কীভাবে বুঝবেন কোনটা ‘গ্রিন’ আর কোনটা তা নয়? এই নির্দেশিকার পর বিক্রি করার মতো বাজি পাওয়াই মুশকিল হবে। বড়বাজার ফায়ার ওয়ার্কস ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সম্পাদক শান্তনু দত্ত বলেন, আমরা তো শুধু ব্যবসা করি। যারা বাজি উৎপাদন করছে, এই নির্দেশিকা তাদের কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সরকারের নির্দেশ পুরোপুরি মানতে প্রস্তুত।