কর্মে ও ব্যবসায়ে উল্লেখযোগ্য সাফল্য। কৃষিপন্ন বিক্রেতা ও ডাক্তারদের অর্থকড়ি প্রাপ্তি হবে সর্বাধিক। বন্ধুকে টাকা ... বিশদ
জানা গিয়েছে, বর্তমানে ব্যাঙ্কের ডিপোজিট প্রায় ১৮০০কোটি টাকা। গতবছর ১১০০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছিল। তার মধ্যে ৯২শতাংশ টাকাই আদায় হয়েছে। গতবছর ২০কোটি টাকার বেশি লাভ করেছে ওই সমবায় ব্যাঙ্ক। আমানত সংগ্রহে সমবায় ব্যাঙ্ক সারা ভারতে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে বলে দাবি নদীয়া জেলা কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের। বুধবার প্রেস মিটে চেয়ারম্যান শিবনাথ চৌধুরী বলেন, নদীয়া জেলা কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাঙ্ক পরপর দু’বার সর্বভারতীয় পুরস্কার পেয়েছে। ব্যাঙ্ক ব্যবস্থাপনায় কেন্দ্রীয় সরকার জোর করে হস্তক্ষেপ করছে বলে অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, কেন্দ্র বিভিন্নভাবে রাজ্যের কো-অপারেটিভ ও আর্বান ব্যাঙ্কগুলির উপর হস্তক্ষেপ করছে। ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করছে। মাল্টি স্টেট কো-অপারেটিভ গড়ে তোলা হচ্ছে। যাতে কো-অপারেটিভের ক্ষতি হয়। এক্ষেত্রে রাজ্যের কিছু করার নেই। মাল্টি স্টেট কো-অপারেটিভের রেজিস্ট্রেশন রাজ্য দেয় না। কেন্দ্রীয় সরকারই দেয়। এর বিরুদ্ধে রাজ্যের কিছু করার নেই। পাশাপাশি রাজ্য সরকার ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সমবায়ের ক্ষেত্রে ব্যাপক সহায়তা করছে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে মুখ্যমন্ত্রী নানা সুবিধা দিয়েছেন। সমাজ, গ্রাম গঠনে বিপ্লব এসেছে। জাগো, কৃষকবন্ধুতে রাজ্য সরকার টাকা দিয়েছে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে সরকার ৯শতাংশ ভর্তুকি দিচ্ছে। ২শতাংশ সুদে ঋণ পাচ্ছে তারা। কৃষিকাজের জন্য আমরা ৭শতাংশ হারে লোন দিই, সরকার ৪শতাংশ ভর্তুকি দেয়।