হোম আইসোলেশনে রয়েছেন। অথচ সঠিকভাবে ডাক্তারের পরামর্শ পাচ্ছেন না। এমন করোনা রোগীদের জন্য এগিয়ে এলেন শহরের সরকারি, বেসরকারি হাসপাতালের নামী এক ঝাঁক চিকিৎসক। বিধাননগরের বিধায়ক সুজিত বসুর হাত ধরে পথ চলা শুরু করল ‘স্পর্শ’।
প্রকাশিত হল এবছরের রাজ্য ইঞ্জিনিয়ারিং জয়েন্টের ফল। এবারের পরীক্ষাতেও জয়জয়কার সেই জেলারই। ভিডিও কনফারেন্সের এই সাংবাদিক সম্মেলনে আজ শুক্রবার এই ফল ঘোষণা করলেন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান দিলীপ কুমার মিত্র।
উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। হিসেব করে চললে তেমন আর্থিক সমস্যায় পড়তে হবে না। ব্যবসায় উন্নতি ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় প্রথম হলেন ঝাড়খণ্ডের রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যাপীঠের ছাত্র সৌরদীপ দাস। তিনি উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জের বাসিন্দা। দ্বিতীয় এবং তৃতীয় হয়েছেন যথাক্রমে দুর্গাপুরের ডিএভি মডেল স্কুলের ছাত্র শুভম ঘোষ এবং রুবি পার্কের দিল্লি পাবলিক স্কুলের ছাত্রী শ্রীমন্তী দে। কলকাতা, সল্টলেক, হাওড়া এবং বেহালা মিলিয়ে মেধা তালিকায় রয়েছেন সাতজন। সেরা ১০ জনের মধ্যে প্রথম ছ’জন সহ মোট সাতজনই সেন্ট্রাল বোর্ড অব সেকেন্ডারি এডুকেশন (সিবিএসই)-এর পড়ুয়া। শুধুমাত্র অষ্টম স্থানাধিকারী অরিত্র মিত্র উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ অনুমোদিত বেহালার আর্য বিদ্যামন্দিরের ছাত্র। বাকিরা পড়েছেন আইসিএসই স্কুলে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ট্যুইট করে সফল ছাত্রছাত্রীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
প্রথম স্থানাধিকারী সৌরদীপ ইতিমধ্যেই বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্সে সুযোগ পেয়ে গিয়েছেন। তাঁর ইচ্ছা গণিত নিয়ে উচ্চতর গবেষণা করা। মেয়েদের মধ্যে প্রথম শ্রীমন্তী যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চান। ভবিষ্যতে তাঁর আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে গবেষণা করার ইচ্ছা। প্রসঙ্গত, এ বছর পরীক্ষা হয়েছিল ২ ফেব্রুয়ারি। আবেদন করেছিলেন ৮৮,৮০০ পড়ুয়া। তার মধ্যে পরীক্ষায় বসেন ৭৩,১১৯ জন। র্যাঙ্ক পেয়েছেন ৭২,২৯৮ জন। উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের ৩৬,৪৮৫ জন (৫১ শতাংশ), সিবিএসই-র ২২,২৭০ জন (৩১ শতাংশ), আইএসসি-র ২,২২৬ জন (৩ শতাংশ) এবং অন্যান্য বোর্ডের ১১,৩১৭ জন (১৫ শতাংশ) পড়ুয়া র্যাঙ্ক কার্ড পেয়েছেন। রাজ্য থেকে মোট উত্তীর্ণের সংখ্যা ৫১,২৩৫ জন। ভিন রাজ্যের ২১,০৬৩ জন পড়ুয়াও উত্তীর্ণ হয়েছেন। ছাত্র এবং ছাত্রীদের সাফল্যের হার যথাক্রমে ৭৬ শতাংশ এবং ২৪ শতাংশ। নম্বর শূন্যর চেয়ে বেশি হলেই প্রার্থীদের র্যাঙ্ক দেওয়া হয়।
সরকারি এবং বেসরকারি ১১৬টি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় মিলিয়ে এ বছর ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ফার্মেসির আসন সংখ্যা ৩৪,৮৯১। জয়েন্ট এন্ট্রান্স এগজাম বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান দিলীপকুমার মিত্র জানিয়েছেন, কাউন্সেলিং শুরু হওয়ার সম্ভাব্য তারিখ ১২ আগস্ট। এ বছর কাউন্সেলিং, রিপোর্টিং এবং ভর্তি, পুরোটাই হবে অনলাইনে। একেবারে ক্লাস শুরুর সময় নিজের প্রতিষ্ঠানে যাবেন পড়ুয়ারা। কাউন্সেলিংয়ের জন্য কোনও রেজিস্ট্রেশন ফি লাগছে না। বাড়িতে কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা ইন্টারনেট না থাকলে ১৭,২৮৮টি কমন সার্ভিস সেন্টার থেকে বিনামূল্যে (ইন্টারনেট চার্জও লাগবে না) কাউন্সেলিংয়ে অংশগ্রহণ করতে পারবেন প্রার্থীরা। সেই সেন্টারগুলির ম্যাপও দ্রুত ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে দেওয়া হবে। কাউন্সেলিংয়ের প্রতিটি ধাপে নতুন করে রেজিস্ট্রেশন করার অনুমতি দেওয়া হবে। প্রতিবার ২০টি করে চয়েস (প্রতিষ্ঠান এবং কোর্স) নেওয়া যাবে। প্রতি ধাপে চয়েস লক (চূড়ান্ত বাছাই) করতে হবে। আপগ্রেডেশন চাইলে অর্থাৎ আরও ভালো আসন পেতে চাইলে সেটাও প্রত্যেক ধাপে করা যাবে। কিন্তু প্রভিশনাল অ্যাডমিশন ফি দিয়েই আসনটি নিতে হবে পড়ুয়াদের। যাঁরা আপগ্রেডেশন চাইবেন না, তাঁরা কাউন্সেলিংয়ের প্রত্যেক ধাপেই তাঁদের পছন্দ বদলাতে পারবেন। সাহায্যের
জন্য বোর্ডের দু’টি টোল ফ্রি নম্বরে ১৮০০১০২৩৭৮১ এবং ১৮০০৩৪৫০০৫০-তে ফোন করা যাবে। খোঁজখবর এবং অভিযোগ জানানোর জন্য নোডাল অফিসার সৈকত সান্যালকে ৮৭৭৭৭৬৭৭৪১ এবং ৯৩৩৯৫৯৬৬৬৮ নম্বরে ফোন করতে পারবেন প্রার্থীরা।
প্রথম স্থানাধিকারী সৌরদীপ ইতিমধ্যেই বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্সে সুযোগ পেয়ে গিয়েছেন। তাঁর ইচ্ছা গণিত নিয়ে উচ্চতর গবেষণা করা। মেয়েদের মধ্যে প্রথম শ্রীমন্তী যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চান। ভবিষ্যতে তাঁর আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে গবেষণা করার ইচ্ছা। প্রসঙ্গত, এ বছর পরীক্ষা হয়েছিল ২ ফেব্রুয়ারি। আবেদন করেছিলেন ৮৮,৮০০ পড়ুয়া। তার মধ্যে পরীক্ষায় বসেন ৭৩,১১৯ জন। র্যাঙ্ক পেয়েছেন ৭২,২৯৮ জন। উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের ৩৬,৪৮৫ জন (৫১ শতাংশ), সিবিএসই-র ২২,২৭০ জন (৩১ শতাংশ), আইএসসি-র ২,২২৬ জন (৩ শতাংশ) এবং অন্যান্য বোর্ডের ১১,৩১৭ জন (১৫ শতাংশ) পড়ুয়া র্যাঙ্ক কার্ড পেয়েছেন। রাজ্য থেকে মোট উত্তীর্ণের সংখ্যা ৫১,২৩৫ জন। ভিন রাজ্যের ২১,০৬৩ জন পড়ুয়াও উত্তীর্ণ হয়েছেন। ছাত্র এবং ছাত্রীদের সাফল্যের হার যথাক্রমে ৭৬ শতাংশ এবং ২৪ শতাংশ। নম্বর শূন্যর চেয়ে বেশি হলেই প্রার্থীদের র্যাঙ্ক দেওয়া হয়।
সরকারি এবং বেসরকারি ১১৬টি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় মিলিয়ে এ বছর ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ফার্মেসির আসন সংখ্যা ৩৪,৮৯১। জয়েন্ট এন্ট্রান্স এগজাম বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান দিলীপকুমার মিত্র জানিয়েছেন, কাউন্সেলিং শুরু হওয়ার সম্ভাব্য তারিখ ১২ আগস্ট। এ বছর কাউন্সেলিং, রিপোর্টিং এবং ভর্তি, পুরোটাই হবে অনলাইনে। একেবারে ক্লাস শুরুর সময় নিজের প্রতিষ্ঠানে যাবেন পড়ুয়ারা। কাউন্সেলিংয়ের জন্য কোনও রেজিস্ট্রেশন ফি লাগছে না। বাড়িতে কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা ইন্টারনেট না থাকলে ১৭,২৮৮টি কমন সার্ভিস সেন্টার থেকে বিনামূল্যে (ইন্টারনেট চার্জও লাগবে না) কাউন্সেলিংয়ে অংশগ্রহণ করতে পারবেন প্রার্থীরা। সেই সেন্টারগুলির ম্যাপও দ্রুত ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে দেওয়া হবে। কাউন্সেলিংয়ের প্রতিটি ধাপে নতুন করে রেজিস্ট্রেশন করার অনুমতি দেওয়া হবে। প্রতিবার ২০টি করে চয়েস (প্রতিষ্ঠান এবং কোর্স) নেওয়া যাবে। প্রতি ধাপে চয়েস লক (চূড়ান্ত বাছাই) করতে হবে। আপগ্রেডেশন চাইলে অর্থাৎ আরও ভালো আসন পেতে চাইলে সেটাও প্রত্যেক ধাপে করা যাবে। কিন্তু প্রভিশনাল অ্যাডমিশন ফি দিয়েই আসনটি নিতে হবে পড়ুয়াদের। যাঁরা আপগ্রেডেশন চাইবেন না, তাঁরা কাউন্সেলিংয়ের প্রত্যেক ধাপেই তাঁদের পছন্দ বদলাতে পারবেন। সাহায্যের
জন্য বোর্ডের দু’টি টোল ফ্রি নম্বরে ১৮০০১০২৩৭৮১ এবং ১৮০০৩৪৫০০৫০-তে ফোন করা যাবে। খোঁজখবর এবং অভিযোগ জানানোর জন্য নোডাল অফিসার সৈকত সান্যালকে ৮৭৭৭৭৬৭৭৪১ এবং ৯৩৩৯৫৯৬৬৬৮ নম্বরে ফোন করতে পারবেন প্রার্থীরা।
