হোম আইসোলেশনে রয়েছেন। অথচ সঠিকভাবে ডাক্তারের পরামর্শ পাচ্ছেন না। এমন করোনা রোগীদের জন্য এগিয়ে এলেন শহরের সরকারি, বেসরকারি হাসপাতালের নামী এক ঝাঁক চিকিৎসক। বিধাননগরের বিধায়ক সুজিত বসুর হাত ধরে পথ চলা শুরু করল ‘স্পর্শ’।
প্রকাশিত হল এবছরের রাজ্য ইঞ্জিনিয়ারিং জয়েন্টের ফল। এবারের পরীক্ষাতেও জয়জয়কার সেই জেলারই। ভিডিও কনফারেন্সের এই সাংবাদিক সম্মেলনে আজ শুক্রবার এই ফল ঘোষণা করলেন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান দিলীপ কুমার মিত্র।
উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। হিসেব করে চললে তেমন আর্থিক সমস্যায় পড়তে হবে না। ব্যবসায় উন্নতি ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: রোগীকে স্থিতিশীল করার আগেই রেফার করে দেবেন না। অথচ সুস্থ না হওয়া রোগীকে হামেশাই ছুটি দিয়ে দিচ্ছে রাজ্যের বহু সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল। কোনও করোনা হাসপাতালে ভর্তির ব্যবস্থাও করছে না। এ ধরনের ঘটনা বরদাস্ত করবে না সরকার। এরপর থেকে এই ধরনের গাফিলতিতে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শুক্রবার এই মর্মে অ্যাডভাইসরি জারি করলেন রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম। তিনি সেখানে জানিয়েছেন, চিকিৎসা জরুরি, এরকম করোনা রোগীকে কোনও কোভিড হাসপাতালে ভর্তি নিশ্চিত না করা পর্যন্ত ছুটি দেওয়া যাবে না। রাজ্য বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে করোনা রোগীদের বেডের ব্যবস্থা করেছে। এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে যাওয়ার জন্য নিখরচায় সরকারি অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা আছে। তাই এরপরও এ ধরনের প্রবণতা দেখলেই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা ডাঃ অজয় চক্রবর্তী এক নির্দেশে উষ্মা প্রকাশ করে জানিয়েছেন, বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজ পর্যাপ্ত সংখ্যক মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট বরাদ্দ না করায় কোনওভাবেই সাতদিন ২৪ ঘন্টা রোগপরীক্ষা করা যাচ্ছে না। ফলে করোনার বিরুদ্ধে লড়াই ব্যাহত হচ্ছে। অবিলম্বে মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টদের নিয়ে একটি ‘পুল’ তৈরি করে, সেখান থেকে করোনা পরীক্ষার জন্য পর্যাপ্ত লোক পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। এক-একটি করোনা পরীক্ষাকেন্দ্রের জন্য মেডিক্যাল কলেজগুলির অধ্যক্ষ-সুপারদের কমপক্ষে ১৬ জন করে টেকনোলজিস্ট পাঠাতে বলেছেন তিনি।
এদিকে করোনায় এবার মৃত্যু হল দক্ষিণ ২৪ পরগনার নোদাখালি থানার কনস্টেবল আশুতোষ সরকারের। কিডনির রোগজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। মারা গিয়েছেন বুধবার রাতে। পরে জানাজানি হয়। জেলা সূত্রের খবর, দু’বছর ধরে অসুস্থ ছিলেন। বাড়িতেই থাকতেন। ক’দিন আগে ফের শরীর খারাপ হলে ডায়মন্ডহারবার জেলা পুলিস প্রশাসন ওঁকে বাইপাসের একটি হাসপাতালে ভর্তি করে। লালারস পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ ধরা পড়ে। জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, মৃতের পরিবার করোনাজনিত ক্ষতিপূরণ পাবে।
এদিকে ভাতা বৃদ্ধি, করোনা লড়াইয়ের জন্য বিশেষ আর্থিক সুবিধা দেওয়া সহ একাধিক দাবিতে এদিন জেলায় জেলায় আশাকর্মীরা কর্মবিরতি পালন করেন। ফলে করোনা পরিস্থিতির মধ্যে বহু পরিষেবা ব্যাহত হয়। অন্যান্য রাজ্যেও একই ধরনের কর্মবিরতি পালন করা হয়েছে বলে জানান রাজ্য আশাকর্মী ইউনিয়নের সম্পাদিকা ইসমত আরা খাতুন। তাঁর দাবি, ইমার্জেন্সি ক্ষেত্রে স্বাভাবিক পরিষেবাই দিয়েছেন আশা কর্মীরা।
এদিকে রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা ডাঃ অজয় চক্রবর্তী এক নির্দেশে উষ্মা প্রকাশ করে জানিয়েছেন, বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজ পর্যাপ্ত সংখ্যক মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট বরাদ্দ না করায় কোনওভাবেই সাতদিন ২৪ ঘন্টা রোগপরীক্ষা করা যাচ্ছে না। ফলে করোনার বিরুদ্ধে লড়াই ব্যাহত হচ্ছে। অবিলম্বে মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টদের নিয়ে একটি ‘পুল’ তৈরি করে, সেখান থেকে করোনা পরীক্ষার জন্য পর্যাপ্ত লোক পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। এক-একটি করোনা পরীক্ষাকেন্দ্রের জন্য মেডিক্যাল কলেজগুলির অধ্যক্ষ-সুপারদের কমপক্ষে ১৬ জন করে টেকনোলজিস্ট পাঠাতে বলেছেন তিনি।
এদিকে করোনায় এবার মৃত্যু হল দক্ষিণ ২৪ পরগনার নোদাখালি থানার কনস্টেবল আশুতোষ সরকারের। কিডনির রোগজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। মারা গিয়েছেন বুধবার রাতে। পরে জানাজানি হয়। জেলা সূত্রের খবর, দু’বছর ধরে অসুস্থ ছিলেন। বাড়িতেই থাকতেন। ক’দিন আগে ফের শরীর খারাপ হলে ডায়মন্ডহারবার জেলা পুলিস প্রশাসন ওঁকে বাইপাসের একটি হাসপাতালে ভর্তি করে। লালারস পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ ধরা পড়ে। জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, মৃতের পরিবার করোনাজনিত ক্ষতিপূরণ পাবে।
এদিকে ভাতা বৃদ্ধি, করোনা লড়াইয়ের জন্য বিশেষ আর্থিক সুবিধা দেওয়া সহ একাধিক দাবিতে এদিন জেলায় জেলায় আশাকর্মীরা কর্মবিরতি পালন করেন। ফলে করোনা পরিস্থিতির মধ্যে বহু পরিষেবা ব্যাহত হয়। অন্যান্য রাজ্যেও একই ধরনের কর্মবিরতি পালন করা হয়েছে বলে জানান রাজ্য আশাকর্মী ইউনিয়নের সম্পাদিকা ইসমত আরা খাতুন। তাঁর দাবি, ইমার্জেন্সি ক্ষেত্রে স্বাভাবিক পরিষেবাই দিয়েছেন আশা কর্মীরা।
